ঢাবি প্রযুক্তি ইউনিটে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম।ফলাফল যেমনই হোক,তোমাকে সেটাই মেনে নিতে হবে,এটাই বাস্তবতা।হয়তো অনেকে চেষ্টার কমতি করনি,তবুও ফলাফল তোমার ফেভারে আসেনি।ভেবনা তোমার সব শেষ।
কিছুই শেষ হয় নায়,সবেমাত্র শুরু।এখনো তোমাকে অনেক পথ পারি দিতে হবে, END means not finish,it means Next Attempt.
পরীক্ষার ১ ঘণ্টায় তোমার ভবিষ্যৎ কখনো নির্ধারিত হয় না।।তোমাকে সর্বদা মনে রাখতে হবে our sweetest songs are those,that tells the saddest story.
এখান থেকেই তোমাকে আবার শুরু করতে হবে।
আর যাহারা অনেক ভালো পজিশনে রয়েছো,তোমাদেরকে অনেক অনেক শুভকামনা।সকলের উদ্দেশে একটা কথা,বিশেষ করে যাদের পজিশন ১০০০ বা ১৫০০ এর উপরে,তোমরা হয়তো অনেকে মনে করতে পারো,আমাদের মেরিট পজিশন অনেক দূরে,আমাদের হয়তো হবে না,এই ভেবে সাবজেক্ট এর পছন্দক্রম বা ভাইভা-তে গেলে না।
এমন কাজ কখনো করো না।তোমার হোক বা না হোক,তুমি ভাইভা অবশ্যই দিতে যাবে। যাদের মেরিট ১ হতে ২৯৭৯ পর্যন্ত। তাদের পরবর্তী কার্যক্রম
1.
2.
Subject Choice (বিষয় পছন্দক্রম)---শুরু ১০ ডিসেম্বর --শেষ ১৮ ডিসেম্বর ( ঢাবির প্রযুক্তি ইউনিটের ওয়েবসাইটে গিয়ে online এ fill-up করতে হবে ) অনলাইনে ফর্ম ফিলাপের জন্য প্রথমে ঢাবি ওয়েবসাইটে লগ ইন করার পর বিষয় পছন্দক্রম অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর তোমার মোবাইল এ দিয়ে SIF কোড পূরণ করতে হবে।
SIF কী ও কেনঃ SIF মানে Student Information Form. এখানে একজন শিক্ষার্থীর যাবতীয় তথ্য দিয়ে একটা ফর্ম পূরণ করতে হবে। যারা আগে ঢাবিতে পাস করেছো, তারা এটা করে থাকবে।
এক্ষেত্রে প্রথমে নতুন SIF কোড এ ক্লিক করতে হবে। এরপর নিচের ছবির মতো আসবে। সেখানে উল্লেখিত কোড ১৬৩২১ এ মেসেজ দিতে হবে। তারপর মোবাইলে একটা কোড আসবে যেটা নিচের খালী স্থানে লিখলেই মূল পেজ বা প্রাথমিক আবেদন ফর্ম আসবে। সেটা ফিল আপ করে এক কপি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে সাক্ষাতকারের দিন নিয়ে যেতে হবে।
3.
4.
এই ফর্মে কি কি থাকেঃ এখানে তোমার নাম, বাবা-মা, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা, অভিভাবকের আয়, স্থানীয় অভিভাবকের বিস্তারিত বিবরণ ও এরকম আরো কিছু তথ্য দিতে হবে। এখানে যোগাযোগের ঠিকানা- বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা এবং একজন ঢাকায় বসবাসরত অভিবাকের অথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করতে হবে। যাদের বাবা মা ঢাকায় থাকেনা, তাদেরকে এটা পূরণ করতে হবে।
5.
6.
7.
8.
সাব্জেক্ট চয়েসঃ এখানে ৬ কলেজ ও ৬ সাব্জেক্ট এর লিস্ট দেয়া থাকবে। তোমার পছন্দ মতো সিভিল,ইইই, সিএসই, টেক্সটাই, আইপিই, ফ্যাড থেকে ক্রমানুসারে বিষয় পছন্দ করে ফর্ম পূরণ করতে হবে।
সেখান থেকে ২১ তারিখ সাক্ষাতকার এর সময় তোমার পছন্দের কলেজে আসন থাকা সাপেক্ষে মনোনয়ন দেয়া হবে। ঢাবি প্রযুক্তি ইউনিটে রেজাল্ট দেয়ার পর অনেকেই অনেক বিষয় নিয়ে চিন্তিত। তোমাদের অনেক অসুবিধার বিষয় আমরা লক্ষ্য করেছি। এর মধ্যে একটি অসুবিধা "Subject Choice" । [https://engineersdiary.com.bd/]
প্রশ্ন থেকেই থাকে কোন কলেজের কোন Subject দিবো আগে। মনে করো তোমার পজিশন ৪০০ এর উপরে কিন্তু তুমি MEC এ পড়তে চাও, তাহলে তোমার করণীয় হচ্ছে MEC এর তিন department কে ১ম, ২য়, ৩য় Choice এ রেখে এর পর FEC, BEC কে রাখা। কিন্তু তুমি যদি FEC এ পড়তে চাও, তাহলে ১ম,২য়,৩য় তে FEC এ রাখো।
আবার যদি textile/IPE/FAD তোমার passion হয়, তাহলে NITER/STEC কে প্রথম দিকে রেখে বাকি choice দাও। ঠিক এরকম করেই তোমার যেই প্রতিষ্ঠানে, যেই Department এ পড়তে ইচ্ছুক শুধু সেটি Choice এর প্রথম এ রেখে বাকি গুলো সাজাও। যাদের "Subject/Department" উপরে priority তারা MEC,FEC,BEC এর শুধু সেই department টাই ১ম, ২য়, ৩য় তে রাখো।
আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত যে, যদি তোমার পজিশন ৮০০ এর বেশি হয় এবং তুমি সরকারিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চাও তাহলে প্রথমে MEC এর তিনটি, এর পর FEC এর তিনটি এবং পড়ে BEC এর দুইটি রাখো। এতে করে তোমার কপাল ভাল থাকলে উপরের দিকে পেয়ে যেতেও পারো। Choice দেয়ার আগে অবশ্যই বড়ভাইদের সাথে পরামর্শ করে দিবা :')।
যারা একবার আবেদনে ভুল করেছ বা আবার চয়েস দিতে চাও, তারা নতুন করে আবেদন করে সেটা প্রিন্ট করে নিজে ডীন অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে ১৮ ডিসেম্বর মধ্যে।
9.
10.
নমুনা চয়েসঃ
- FEC- CIVIL(60) ভর্তিতে সাড়ে ৭ এবং অন্যান্য খরচ সরকার নির্ধারিত।
- FEC- EEE(60)
- MEC- EEE(60)
- MEC-CIVIL(60)
- FEC- CSE (60)
- MEC-CSE(60)
- BEC-CIVIL(60)
- BEC- EEE(60)
- NITER- TEXTILE(225)ভর্তির সময় ভর্তি ফি আর একটা ইন্সটলমেন্ট এর টাকা সহ ৬৫৫০০ টাকা দিতে হয়। আর তিনমাস পর পর বাকি টাকা ইন্সটলমেন্ট এ দিতে হয়। প্রতি ইন্সটলমেন্ট ২৬০০০ টাকা। আর আট সেমিস্টার এ পরীক্ষার আগে ফর্ম ফিলাপ করতে হয় , টোটাল ৮*৪৬৫০= ৩৭২০০ টাকা এক্ষেত্রে খরচ হয়। আর ঢাকা ইউনিভার্সিটি রেজিস্ট্রেশন ফি একবার ই নেয় ৫০০০ এর মত। এই সব মিলিয়ে একাডেমীক খরচ পড়ে ৪৮৬০০০ টাকা। থাকার জন্য নিটারে হল আছে। হল এর খরচ বছরে ৬৬০০ টাকা আর জামানত ২৫০০ টাকা যেটা চার বছর পর ফিরিয়ে দেয়া হবে। সব মিলিয়েই আমাদের ৪৫০০-৫০০০ এর ভেতর হয়ে যায়। বাকিটা তোমার উপর ডিপেন্ড করে। মোটামুটি ১৫০০-১৬০০ এর ভেতরে থাকলে ভাল সম্ভাবনা আছে। বাকিটা শিউরলি আমরা কেউই বলতে পারব না।
- NITER-IPE(70)
- STEC-TEXTILE(120)পরীক্ষার ফি আর রেজিস্ট্রেশন ফি ছাড়া খরচ ৩৭৭০০০ টাকা
- NITER-FAD (40)
- HCEC-CIVIL(40)পরীক্ষার ফি আর রেজিস্ট্রেশন ফি ছাড়া খরচ ৪,৮০,০০০ টাকা
- HCEC-EEE(40)
চান্স পাওয়ার পর কোন সাবজেক্ট পড়বে সে সিদ্ধান্ত নিতে তোমাদের নানা ভাবে বিপর্যস্ত হতে হচ্ছে। পরিবার, প্রিয়জনের কথা মানতে গেলে নিজের ড্রিম সাবজেক্ট ছেড়ে দিতে হয় বা হবে—এ সমস্যা চান্সপ্রাপ্ত প্রায় প্রতিটি শিক্ষার্থীরই। এই পোস্টটিতে আমি নিজ অভিজ্ঞতা থেকে সাবজেক্ট চয়েস সংক্রান্ত কিছু বিষয় তুলে ধরছি।প্রযুক্তি ইউনিটে ফার্স্ট বা লাস্ট বলে কোন সাবজেক্ট নেই। সকল সাবজেক্ট আমার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ। সাবজেস্ট চয়েসের সময় কি কি বিষয় ভাবতে হবে?
- ১. নিজের প্যাশন কিঃ তার মানে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময় কোন বিষয় গুলো তোমার কাছে আকর্ষণী মনে হতো, এবং কোন দিক গুলো তোমার কাছে সহজবোধ্য মনে হতো। আর নিজেকে কোন জায়গায় দেখতে ইচ্ছে করতো বা তার স্বপ্ন দেখতে মনে মনে।
- ২. ভবিষ্যতে তুমি সমাজে কি ধরণের ভূমিকা পালন করতে চাও?
- চাকরি:অধিকাংশের জন্যই পড়াশোনা শেষে চাকরিতে যোগদান, অর্থ উপার্জন, দ্রুত সংসার শুরু করা জীবনের প্রধান উদ্দেশ্য।
- করণীয়: এটা তোমার উদ্দেশ্য হলে সাবজেক্ট চয়েসের সময় অবশ্যই দেশের চাকরির বাজারের কথা চিন্তা করতে হবে। কেউ বিদেশে গিয়ে চাকরি করতে ইচ্ছুক হলে তার জন্য যে কোন সাবজেক্টই সমান সুযোগ উন্মোচন করতে পারবে।
- গবেষণা:অতি সামান্য সংখ্যক শিক্ষার্থীরই গবেষণার প্রতি আগ্রহ থাকে। এদের পড়াশোনা করতে, জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করতে ভালো লাগে। এদের অর্থ-বিত্ত, সংসার, চাকরির মোহ কম। নিজের সাবজেক্টের প্রতি স্বীয় অবদান রাখাটাই এদের সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য। এরা ভবিষ্যতে বইয়ের পাতায় আবিষ্কারক হিসেবে নিজের নাম দেখতে চায়।
- করণীয়:তোমাদের জন্য সাবজেক্ট চয়েস একটি এসিড টেস্ট। একটি ভূল সিদ্ধান্ত অনেক বড় হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। নিজের প্যাশন ব্যতীত অন্য কোন ফিল্ডে গবেষণা করে সফল হওয়ার সম্ভাবনা খু্বই কম। তোমরা দয়া করে চাকরির বাজার, সিজিপিএ তোলা, পরিবারের ইচ্ছা নিজে মাথা ব্যথা করবে না। [https://engineersdiary.com.bd/]
- শিক্ষকতা:যারা শিক্ষকতা+গবেষণা করতে চাও: নিজের প্যাশনের দিকে যাও।
- কোন ধরণের ভূমিকাটি সবচেয়ে ভালোঃ সবগুলোই সমান পরিমাণে মহত এবং ভালো। তুমি যে কোনটির দিকে গেলেই দেশের প্রতি অবদার রাখতে পারবে।
- ৩. পরিবারের সদস্যদের কি ইচ্ছাঃ বাংলাদেশের অধিকাংশ বাবা-মা চান ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-চাকুরিজীবী সন্তান। তোমাদের পছন্দের সাথে তাদের পছন্দের মিল নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে তাদের সাথে রাগারাগি না করে নিজের প্যাশন ও উদ্দেশ্যের কথা বুঝাতে হবে। মনে রাখবে, তোমরা পিতা-মাতা তোমার জন্য একটি সহজ কন্টকহীন জীবন চান। তারা চায় না তাদের সন্তান কষ্ট করুক। তাই, তাদের সাথে খোলামেলা কথা বলে নাও। তাদের মনে কষ্ট দিও না।যদি এরপরও বাবা মা তোমার প্যাশনের কথা বুঝতে না পারে সেক্ষেত্রে নিজের প্যাশনের দিকে যাও। তোমার ভবিষ্যত সাফল্য দেখে বাবা মা নিজেদের ভুল বুঝতে পারবেন বলে আশা করা যায় ।
- প্রশ্ন: অনেকের ই দেখা যাচ্ছে যে, সাবজেক্ট চয়েস এ নিটারের আইপিই এবং ফ্যাড দিতে পারছে না, মেকের ইইই দিতে পারছে না। এবং অনেকের দেখা যাচ্ছে SIF ফর্ম ঠিকমতো আসছে না।
- উত্তর: এইরকম ভর্তির সিস্টেমটা এই বছর থেকেই কার্যকর করা হয়েছে। তাই প্রসেসটা নতুন। নতুন প্রসেস প্রবলেম হতেই পারে। তাই এত তাড়াহুড়ো করে কাজ করার দরকার নেই। আস্তে আস্তে সব ঠিক করে দেওয়া হবে। তখন কাজ করাই ভালো। সময় আছে তাই তাড়াহুড়ো না করে আস্তে আস্তে করা ভালো। তাই পরবর্তী আপডেট পর্যন্ত চয়েস ফর্ম ফিলাপ না করাই ভালো।
Gradeshit and Certificate in 7 college
সাক্ষাৎকারঃ (Not Noticed Yet)
- ১।দুই ভাগে...... সকাল ৯ টা হতে দুপুর ১ টা ( যাদের পজিশন ১ হতে ১৫০০)
- ২। দুপুর ১ টা ৩০ মিনিট হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত(১৫০১ হতে ২৯৭৯)
- ৩।সাক্ষাৎকারে প্রত্যেক প্রার্থীকে যে ডকুমেন্ট সাথে আনতে হবে...
- ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র,
- এস-এস-সি এবং এইস-এস-সি পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র(গ্রেডশীট),ঢাবি অফিস এই কাগজগুলো রেখে দিবে। তাই যারা ভর্তি হবেনা, তারা সাক্ষাতকারে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।
- SIF form(ভর্তির প্রাথমিক আবেদন পত্র(ইন্টারনেট হতে ডাউনলোডক্রীত),
- Subject Choice(বিষয় পছন্দক্রম) এর এক কপি।।
কোটার জন্যঃ আবেদনের সময় যারা কোটা সিলেক্ট করেছ, তাদেরকে রেজাল্ট দেয়ার সাত দিন মানে 10 December তারিখের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ঢাবিতে লিখিত আবেদন করতে হবে। তখন মূল কাগজগুলো জমা নেয়া হবে। এরপর সাক্ষাতে গিয়ে মার্কশিট জমা দিতে হবে।
নিটার নিয়ে এবার কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলি, ভাল গুলো ত বলাই হয়
- ১.যারা 2nd time আবার admission দিতে চাচ্ছো এবং নিজের মাঝে বিশ্বাস আছে যে তুমি পারবে,,,তাহলে ২nd time করো নইলে পারবে না।
- ২.যারা ভাবতেছো যে tution ই করাবা এই এলাকায় tution ই পাওয়াটা কষ্টকর পেলেও তেমন পেমেন্ট পাবে না।
- ৩.Niter এ যারা শুধু 1st হয় তাদের ই ১ বছর এর ফি সম্পূর্ণ ফেরত দেয়া হয়,,1st হওয়া অনেক competitive.
- ৪.যদি কেউ ১ বছর পর ভতি বাতিল করতে চাও তাহলে তোমাকে পরবর্তী ১ বছরের সম্পূর্ণ প্রায় টাকা ১ লক্ষ দিয়ে certificate তুলতে হবে নইলে দিবে না। তাই 2nd time confidence থাকলে ভরতি হবে না।
- ৫.1st year এ ৫০ জনের মত হলে seat পাবে merit list অনুযায়ী। 2nd year এ সবাই।
- ৬.নিজের Creativity বাড়ানোর জন্য বা কিছু course করতে চাইলে আশেপাশে তেমন পাবে না,,ঢাকায় যেতে হবে।
- ৭.Niter এ যে পর্যন্ত সীট ফাকা থাকবে ভর্তি করানো হবে,ফোন দেয়া হবে।
- ৮.যদি পারিবারিক অসচ্ছলতা থাকে তবে ভরতি হইও না। টাকার বেপারে খুব কড়া NITER. অনেক private uni te scholarship আছে এখানে নেই।
- 9.যদি 2nd time করার ইচ্ছা না থাকে এবং টাকার সমস্যা না থাকে তাহলে NITER best তোমার জন্য এখানকার প্রতেক টি Department ভাল এবং পড়ালেখার ব্যাপারে খুব helpful এবং কড়া।
- ১০.যদি মনে হয় serial পিছনে কোথায় ভর্তি হব এবং 2nd time এর energy নাই,আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর Certificate হাত ছাড়া করতে চাই না এবং Job পাওয়া সহজলভ্য হবে তাহলে ও তোমাকে মন থেকে স্বাগতম। [https://engineersdiary.com.bd/]
- ১১.Private University র certificate থেকে অবশ্যই DU certificate best.....যা করবা সব ভেবেচিন্তে, মাঝখানে যেন পথভ্রষ্ট না হও।
- ১২.NITER এ BUET(URP),kuet,cuet,ruet,sust,iut,sau,science and technology te chance পাওয়া অনেকেই আছে। কিন্তু তারা মন মত subject পায় নাই।এখানকার Textile, IPE এর জন্য ছেড়ে দিয়েছে। তাদের অল্প সময়ে self- relient হতে হবে তাই।
- ১৩.আমি নিজেও JSC+SSC+HSC তিন টা তেই GPA:5.00....এবং ক্লাস 5+8 দুই টি তেই tallent pool scholarship +Dinajpur board(জেলায়) e দুই বার ই ১২তম....এরকম অনেকেই আছে। তারা অবশ্যই ভেবে ভর্তি হয়েছে।
- ১৪.অনেক কিছুই বললাম নিজের ছোট ভাই মনে করে। NITER এ যে জিনিস টা সবচেয়ে বেশি অনুভব করবা তা হল আপন বড় ভাইয়ের মত কিছু ভাই আর এক্তা আপন পরিবার যা অন্য কোন University তে পাবা না এতটুকু জোর গলায় বলতে পারি।
- ১৫.নিজেকে DU পরিচয় দিতে পারবা না। Proud to be a Niterian. that's its..শুভকামনা তোমাদের জন্য।
কিছু গুরত্বপূর্ণ লিংকঃ
- ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রিভিউঃ
- ময়মনসিং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রিভিউঃ
- বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রিভিউঃ
- নিটার রিভিউঃ
- স্টেক রিভিউঃ
- Shohidul Haque Engnr. College Facebook page
- ফ্যাড রিভিউঃ
- Technology Unit Review
- ঢাবি ওয়েবসাইটঃ
- প্রযুক্তি ইউনিট নোটিশ লিংকঃ
- DU Technology Unit Official Admission & Information Desk join us
বিদ্রঃ ঢাবি ওয়েবসাইটে কিছু সমস্যার কারণে আপাতত আবেদন ফর্ম পূরণ বন্ধ আছে। ১২ তারিখের পর সবকিছু ঠিকমতো হবার আশা করা যাচ্ছে। যেকোনো প্রকারের সহায়তার জন্য আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারো। এর বাইরে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করো। এই লেখাটা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো।
আর্টিকেলটি তৈরি করতে ফেসবুকে অসংখ্য পোস্ট থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। রাত জেগে যারা এসব লিখেছে এবং সর্বপরি কষ্ট করে অনেক সময় নিয়ে সম্পাদনার জন্য এডমিন প্যানেলকে একটা ধন্যবাদ দিতেই পারো। তোমাদের সহযোগীতায় আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। যোগ দাও আমাদের পেজে।
আর অবশ্যই, লেখাটি শেয়ার করো।