বলা হয়ে থাকে "প্রকৌশলীগণ যুগান্তর ঘটিয়ে থাকেন"। তেমনি ভাবে ব্রোঞ্জ যুগ পেড়িয়ে লৌহ যুগ হয়ে আজকের অবস্থায় পৌঁছতে কাজ করেছেন একদল প্রকৌশলী।বস্তু বিজ্ঞানের প্রতি অপরিসীম আগ্রহ এবং তার উন্নয়নের প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় আজকের এই উন্নত অবস্থার পেছনের গল্প গুলো তাঁদের হাতেই লেখা।আর তাঁদের সেই গর্বিত সত্ত্বার উত্তরাধিকার হিসেবে বর্তমান পৃথিবীকে আরও একটি ধাপ পরিবর্তনের প্রচেষ্টায় কাজ করছে ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স এন্ড ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রতিনিধি রা। টেকনোলজির এই যুগটা সম্পূর্ণ ভাবেই তোমার হাতের মুঠোয় থাকতে পারে,যদি তোমার গন্তব্যের দিশা হয় ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং। তোমার আগ্রহের ক্ষেত্র যদি হয় এনার্জী এন্ড সোলার সেল,বায়োম্যাটের
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমাদের অবস্থান বেশ সুবিধাজনক।রাজশা
এবছরের প্রেক্ষাপটে সমগ্র বাংলাদেশ হতে ২৪০ জন শিক্ষার্থী,চার বছর পর এই বিষয়ের উপর গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করবে।তাই বলাই যাচ্ছে,চাকুরী,গ
একাডেমিক কোর্স সমূহঃ
Level 1 & 2: বেশ কিছু নন-ডিপার্টমেন্ট
1. Math- Calculus, Vector, Matrices, Mechanics, Statistics, Probability etc.;
2. Physics – Basic Physics, Electronics, Optics, Waves, Solid state physics etc.;
3. Chemistry- Inorganic & Organic;
4. eee,cse এর ব্যাসিক কিছু কোর্স,অটোক্যাড,
এছাড়া ইংরেজী, একাউন্টিং/
Level 3 & 4: এখানে প্রায় সব ডিপার্টমেন্টাল কোর্সের সাথে গুটিকয়েক প্রফেশনাল লার্নিং এর জন্য নন-ডিপার্টমেন্ট
চাকুরী ক্ষেত্রঃ
* একজন ম্যাটেরিয়াল ইন্জিনিয়ারের প্রধান কর্মক্ষেত্র হচ্ছে গবেষণাগার।মিলি মাইক্রো ন্যানো পর্যায়ের পর্যন্ত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ
* সরকারী/
*দেশে চাকুরীর ক্ষেত্র: স্টিল শিল্প, সিরামিক শিল্প, খাদ্য প্যাকেজিং শিল্প, গ্যাস ক্ষেত্র, পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি, ওয়ালটন গ্রুপের মতো উচ্চ প্রযুক্তির উৎপাদন শিল্প
*বিদেশে গবেষণা ও চাকুরির ক্ষেত্র: নভোযান গবেষণা প্রতিষ্ঠান , সেমিকন্ডাক্টর ও ইলেকট্রনিক ইন্ডাস্ট্রি , পলিমার ইন্ডাস্ট্রি ,অটোমোটিভ বায়োমেডিক্যাল,ন
গবেষণার সুযোগঃ
গবেষণার বিস্তর পরিসর থেকে অংশবিশেষ এর আলোচনা করা হলো;
ন্যানোটেকনোলজি : পরবর্তী ১০-১৫ বছরের মধ্যেই আমরা খুব সম্ভবত সিলিকন এজ থেকে ন্যানো এজে প্রবেশ করবো। ন্যানো নিয়ে তো আশা করি আমরা সবাই ই জানি। ন্যানো টেকনোলজির উন্নতির ফলে ইলেক্ট্রনিক প্রপার্টিগুলো, অপ্টিওইলেক্ট্রি
মাল্টিফাংশনাল ম্যাটেরিয়াল :নরমাল যে ম্যাটেরিয়ালস যেমন মেটাল, পলিমার অথবা সিরামিক গুলো দেখি এগুলোর মোডিফাইড ভার্সন ই হলো মাল্টিফাংশনাল ম্যাটেরিয়ালস। এই মাল্টিফাংশনাল ম্যাটেরিয়ালিস গুলো এনভায়রনমেন্ট চ্যাঞ্জের সাথে সাথে নিজের প্রপার্টিসগুলো ও চ্যাঞ্জ করতে পারে। এক্সাম্পল হিসেবে আমরা শেইপ মেমোরি এলয়, পাইজোইলেক্ট্রিক
কম্পোজিট ম্যাটেরিয়ালস : এটা তো ম্যাটেরিয়ালস এর ই একটা বেসিক টাইপ। যেখানে তুমি কোনো একাধিক টাইপের কোনো ম্যাটেরিয়ালের কম্বাইন ঘটিয়ে নতুন একটা ম্যাটেরিয়াল তৈরী করতে পারো যেখানে ইউজড ডিফারেন্ট ম্যাটেরিয়াগুলো
এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং : নতুন এমন কিছু ম্যাটেরিয়ালস এর উদ্ভাবনের চেষ্টা চলছে যা খুব অল্প এনার্জি কন্সাম্পসনে হাইয়ার এফিসিয়েন্সি দেখাবে।
ফিজিক্যাল মেটালার্জি:এই ফিল্ডের মানুষগুলো প্রতিনিয়ত ই মাইক্রোস্ট্রাকচ
এছাড়া গবেষণার আরো কয়েকটা স্কোপ হলো :নিউক্লিয়ার ম্যাটেরিয়ালস,প
আর এত সব রিসার্চের কাজ চালাতে বিভিন্ন কোম্পানির আর এন্ড ডি পদে,প্রয়োজন পড়ে একজন ম্যাটেরিয়াল ইন্জিনিয়ারের,সু
------------
ইন্জিনিয়ারিং লাইফে প্যাশনেট নলেজ সিকার আর রিসার্চের মত কাজে আগ্রহী, নতুন একটা কিছু উদ্ভাবনের ইচ্ছে যদি হয় মজ্জাগত তাহলে তোমাকে স্বাগত জানাই,ম্যাটেরিয়
Moderated by:
Maruf Hasan Soujanya(MSE'18
Written by:
Faiaz Ahmed Arnob(MSE'17, RUET)
Logo credit:
Sk Sartaz Ahmed(MSE'17, RUET)
Special thanks to:
Arnika Tabassum Arni(MSE'16, RUET)
Eqramuzzaman Nabil(MSE'17, RUET)
Saif Hasan Sifat(MSE'17, RUET)