ফরিদপুর প্রকৌশল কলেজটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিশিষ্ট সরকারি প্রকৌশল কলেজগুলোর অন্যতম। এটি ২010 সালের এপ্রিলে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি দেশের বেশিরভাগ আধুনিক প্রকৌশল কলেজ এবং বিভিন্ন শাখা প্রকৌশল বিভাগে ব্যাচেলর ডিগ্রি প্রদানের জন্য বিশ্বমানের শিক্ষাগত সুযোগসুবিধা প্রদান করে। এটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ অধীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পর্কিত।
Maps, Directions, and Place Reviews
Location:
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ফরিদপুর শহর থেকে ১.২০ কি.মি দূরে অবস্থিত। ৫ একরের উপর নির্মিত এই কলেজ ক্যাম্পাসে ১০টি প্রাতিষ্ঠানিক ভবন হয়েছে। কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রদের জন্য ছাত্রাবাস ও ছাত্রীদের জন্য ছাত্রী নিবাস রয়েছে। এছাড়াও ক্যাম্পাসে ব্যাংক, ডাকঘর, ক্যাফেটারিয়া, লাইব্রেরী, ৩৬০টি কম্পিউটার সংবলিত আধুনিক ল্যাব, সিভিল ল্যাব প্রভৃতি সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
History
২005 সালে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন এবং ফরিদপুরের 5.5 একর জায়গাজুড়ে বায়তুল আমান এলাকায় নির্মাণ শুরু হয়। ও প্রকল্প বাস্তবায়ন ২০০৭ সালে শুরু হয় এবং ২০১০ সমাপ্ত হয়, কিন্তু বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগগুলি শিক্ষাগত জটিলতায়, পরবর্তী তিন বছর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কারণে শুরু হতে পারে নি। এটি বাংলাদেশ সরকারের সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ সংযোজন ছিল । এবছর থেকে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ যাত্রা শুরু করছে। এর আগে এরকম প্রতিষ্ঠান বুয়েট, চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েট ছিল এবং এটিও একসময় এরকম বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে। । ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ড। প্রকৌশলী খন্দকার মোশাররফ হোসেন । ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ২013-২014 শিক্ষাবর্ষে শুরু হয়। বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কম্পিউটার সাইন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং, এই 3 টেকনিক্যাল কোর্স শেখানো হয়। কিন্তু প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালু হয় এবং প্রথম বর্ষে 120 জন শিক্ষার্থী, 60 টির মধ্যে দুটি বিভাগ ভর্তি হয়। মেয়াদকালীন 120 জন শিক্ষার্থী ২014-15, ২015-16 এবং ২016-17 মৌসুমে ভর্তি হয়। এবছর সিএসই বিভাগ চালু হতে যাচ্ছে। এখন কলেজে অধ্যয়নরত 660 জন শিক্ষার্থী রয়েছে এবং 2018-19 সালের অধিবেশনে আরো ১৮০ শিক্ষার্থীর জন্য অপেক্ষা করছে।
অধিভুক্তিঃ ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ এর সাথে যুক্ত।
Campus:
প্রায় ৭।৫ একর জমির উপর মাল্টি-স্টোরেড বিল্ডিংয়ে প্রতিটি ভবন স্থাপন করা হয়। তিনটি বিভাগের জন্য একটি প্রশাসনিক ভবন এবং তিনটি বড় একাডেমিক ভবনসহ 10 টি ভবন রয়েছে। এই ক্যাম্পাসে ক্যাফেটেরিয়া ভবন, ব্যাংক, ডাকঘর, লাইব্রেরী, অডিটোরিয়াম আছে। গ্রন্থাগার, অডিটোরিয়াম এবং কেন্দ্রীয় কম্পিউটার ল্যাবের অন্তর্ভূক্ত একটি বহুমুখী বিল্ডিং রয়েছে। প্রশাসনিক ভবন ছাড়াও প্রধানের বাসভবন, শিক্ষক এবং স্টাফ কোয়ার্টারও সেখানে রয়েছে। সাউথ হল ও নর্থ হল নামে দুটি ছাত্র হল এবং মহিলা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মহিলা হল রয়েছে । ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ক্যাম্পাসের মাঝখানে একটি শৈল্পিক ফুটবল মাঠ রয়েছে।
Education System
2014 থেকে শিক্ষাগত যাত্রা শুরু হওয়ার পর ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে তিন প্রকৌশল বিভাগ রয়েছে। এই কলেজের বিদ্যমান বিভাগগুলি হল বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার এবং কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (সি.সি.ই)। এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মোট জিপিএর ভিত্তিতে এ কলেজে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে ও ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এখানে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। একাডেমিক কার্যক্রম বছরে ২টি সেমিস্টারে ক্রেডিট পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। এই প্রকৌশল কলেজটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত। এখানে ৪ বছর মেয়াদী বিএসসি-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
Department
- ইলেক্ট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ (ইইই)
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ (সিই)
- কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগ (সিএসই)
Lab facilities
ফরিদপুর প্রকৌশল কলেজের আধুনিক,উন্নত ও সুসজ্জিত ল্যাব রয়েছে।এখানে শিক্ষার্থীরা নিম্নোক্ত ল্যাবের সুবিধা পাচ্ছে: -Department of Electrical and Electronic Engineering (EEE)
- Electronics Lab
- Electrical Circuit Lab
- Electrical Machine Lab
- Power System & Hyvoltage Lab
- Digital Singnal Processing Lab
- Structural Machine Lab
Department of Civil Engineering (CE)
- Machine Shop
- Welding Shop
- Surveying Shop
- Foundry Shop
- Transportation Lab
- Drawing Laboratory
- Hydraulics Lab
- Wood Shop
- Environment Lab
- Image Processing Lab
- Geo- Technical Lab
Department of Computer science and Engineering(CSE)
- Networking Lab
- Communication & Microprocessor Lab
- Central Computer Center Lab
- Computer Lab
- Microprocessor Lab
- Software Lab
অদূর ভবিষ্যতে এটিকে ফুয়েটে রূপান্তর করা হবে এবং সেভাবেই এটিকে তোইরি করা হয়েছে। সেজন্য ল্যাব ও অন্যান্য সুবিধায় এটি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনো অংশেই কম নয়।
Teacher
- Engr. Md. Mizanur Rahman, Professor CE KUET
- Engr. Md. Sanowar Hosain, Assistant Professor EEE RUET
- Engr. Md. Liton Rabbani, Assistant Professor CE KUET
- Engr. Md. Anwarul Kabir Associate Professor EEE DUET
- Md. Mustafizur Rahman Professor Sociology DU
- Fakir Muhammad Nuruzzaman Associate Professor Economics RU
- Engr. Md. Monjurul Islam Assistant Professor CSE RUET
- Engr. Md. Abdus Sobhan Assistant Professor EEE RUET
- Dr. Engr. Md. Hazrat Ali Assistant Professor EEE DUET
- Abdus Sattar Mia Assistant Professor Physics DU
- Md. Younus Ali Assistant Professor Mathematics JNU
- Md. Asaduzzaman Asad Assistant Professor Mathematics DU
- Md. Obaydur Rahman AssistantProfessor Sociology DU
- Arifur Rahman Assistant Professor Management DU
- Mohammad Hedayet Ullah Assistant Professor Chemistry JNU
- Engr. Md. Aminur Rahman Khan Lecturer CE DUET
- Engr. Shaymol Kumar Chandra Lecturer EEE DUET
- Engr. Md. Shah Sekender Lecturer EEE DUET
- Engr. Md. Zillur Rahman Lecturer EEE RUET
- Engr. Md. Asif Shahrier Lecturer EEE RUET
- Engr. Apurbo Biswas Lecturer EEE KUET
- Engr. Mohammad Ali Lecturer EEE CUET
- Engr. Asik Alam Rupom Lecturer EEE RUET
- Engr. Md. Shadar Uddin Lecturer CE DUET
- Engr. Md. Riajul Islam Lecturer CE DUET
- Engr. Raihan Khan Opu Lecturer CE RUET
- Engr. Mostafizur Rahman Lecturer CE BUET
- Engr. Md. Mahbubur Rahman Sabuj Lecturer CE DUET
- Engr. Peerzada Fahad Lecturer CE KUET
- Engr. Sreekanta Das Lecturer CE KUET
- Engr. Polash Kanti Dey Lecturer ME DUET
- Engr. Prokash Kumar Saha Lecturer ME BUET
- Adv. Mostofa Zaman Uzzol Lecturer LL.B IU
- Engr. Md. Anisur Rahman Sarkar Lecturer CSE DUET
- Md. Mazharul Amin Lecturer CSE IU
Hall facility
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভালো হল সুবিধা রয়েছে । এখানে ৩টি আবাসিক হল রয়েছে । ছেলেদের জন্য দুটি হল এবং মহিলাদের জন্য ১টি হল। তাদের ধারণক্ষমতা নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়:
- North hall: 160 seat
- South Hall: 160 seat
- Female Hall: 96 seat
with Common Room, Tv room, prayer room and inter sports room.
Scholarships opportunities
প্রত্যেক সেমিটারে সরকার সিপিএএ ভিত্তিতে (শীর্ষ ব্যাচ বা বিভাগে 30 টি) শিক্ষার্থীদের জন্য 1950 টাকা প্রদান করবে। স্নাতক শেষ করার পর, বৃত্তি সহ বিদেশে অধ্যয়ন করার সুযোগ রয়েছে যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদমর্যাদায় গণনা করা হয়।
Internet facilities
পুরো ক্যাম্পাসটি উচ্চ গতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট লাইনের সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
কার্যক্রম
সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্রবার) বাদে প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ক্লাস হয়ে থাকে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়। কলেজে সবরকম প্রশাসনিক কর্মকান্ড সম্পন্ন করে এর প্রশাসনিক কার্যালয়ে। প্রশাসনিক কার্যালয়ের অধীনস্থ আরো কয়েকটি উপবিভাগ রয়েছে। বছরজুড়েই ক্যাম্পাসে নানারকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলে এবং বিশেষ দিবস উদযাপিত হয়।
Sports and entertainment
কলেজ ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল, টেবিল টেনিস প্রভৃতির জন্য সুবিধা প্রদান করে। শিক্ষার্থীরা ব্যাডমিন্টন এবং অন্যান্য গেমও খেলে থাকে। বিনোদনমুলক আয়োজন এবং ক্রীড়া প্রতিযোগিতাগুলি ক্যাম্পাস জীবনের বৈশিষ্ট্য। ছাত্ররা প্রতিবছর ক্রিকেট এবং ফুটবল টুর্নামেন্টের ব্যবস্থা করে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ইন্ডোর গেম প্রতিযোগিতা ইত্যাদি।
Admission procedures and entry requirements
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত হয়।FEC তে প্রবেশাধিকার অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এবং এসএসসিএবং এইচ.এস.সি. স্তর-তে উচ্চ শিক্ষাগত অর্জনের প্রয়োজন। ভর্তির জন্য ছাত্রছাত্রীদের এস.এস.সি. এবং এইচ.এস.সি. বা সমমানের পরীক্ষার (ভর্তি নোটিস এ বিস্তারিত) মেধার ভিত্তিতে ঢাকা ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি ইউনিটের অধীনে 200 মার্কের উপর উচ্চতর প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করে।
************ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ*********
প্রকৌশল শিক্ষাকে আরও এক ধাপ উন্নত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠা করেছে প্রকৌশল কলেজ । বাংলাদেশে চালু আছে বর্তমানে তিনটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ । যার মধ্যে একটি হল ফরিদপুর জেলায় জেলা-শহরে অবস্থিত ফারিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ।।
ফরিদপুর জেলার একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠান। কলেজটি ফরিদপুর শহর থেকে মাত্র 1.2kmদূরে আধা-শহরে অবস্থিত ।
কলেজটির পাশেই বানানো হচ্ছে অন্তঃজেলা রেল স্টেশন। যার কাজ 95% শেষ এবং খুব দ্রুত উদ্বোধন করা হবে। এর ফলে ছাত্র ছাত্রীদের যাতায়াতে অনেক সুবিধা হবে।
কলেজটি ছায়াঘেড়া শান্ত পরিবেশ , চারদিকের খোলামেলা পরিবেশ ও এর সুন্দর ডিজাইন করা ৮ একর জায়গার উপরে ১০ টি বড় বড় বিল্ডিং যে কারো মন কাড়বে।
বিশেষ করে চোখ জুড়ানো ডিজাইনে বানানো লাইব্রেরী ও অডিটরিয়াম ভবনটি সবচেয়ে সুন্দর ।।
এবার আসি এর একাডেমিক কার্যক্রমে,ফরিদপুর ইন্জিনিয়ারিং কলেজ নব নির্মিত একটি প্রতিষ্ঠান। গত ২০১০ সালে এটি স্থাপিত হলেও নানা জটিলতার পেরিয়ে ২০১৩-১৪ সেশন থেকে এর একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। এই পর্যন্ত চারটি ব্যাচ ভর্তি হয়েছে। এবছর ভর্তি হবে ৫ম ব্যাচ। যদিও এটি নব নির্মিত, তবুও প্রথম ব্যাচ থেকেই ছাত্র ছাত্রীদের তেমন কোন সমস্যা পোহাতে হয়নি। এখনোও শোনা যায় যে অনেক ইউনিভার্সিটি তে শিক্ষক না থাকায় ক্লাস হয় না। কিন্তু আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে প্রথমদিন থেকে এই পর্যন্ত কখনো এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় নি।
সম্পূর্ণ একাডেমিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এবং ২০১৪ সালে ঢাবি এই প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব ইউনিট (প্রযুক্তি ইউনিট) হিসেবে ঘোষণা করার মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণ করে। শুধুমাত্র অর্থ বরাদ্দ সংক্রান্ত দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর।
বর্তমানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং,, ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ; এই তিনটি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে তবে আপাতত সিসিই ডিপার্টমেন্ট চালু হয়নি, তবে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে সিসিই ডিপার্টমেন্ট চালু হবে।
এখানে ল্যাব এতটাই উন্নত যে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে কোন অংশে কম নয় । কলেজ পরিদর্শনে আশা যে কেউ অবাক হয় যে এত কম সময়ে কিভাবে একটা প্রতিষ্ঠান সুগঠিত হয় ।
এছাড়া কম্পিউটার এ ল্যাব করার জন্যে রয়েছে চার শতাধিক কম্পিউটার সহ “ইইই” ডিপার্টমেন্ট ও সিভিল ডিপার্টমেন্টে আছে আলাদা আলাদা কম্পিউটার ল্যাব ।
এছাড়া CHEMISTRY , PHYSICS , auto cad , wielding,wood,circuit lab ,simulation, surveying,environmental,mechanical , machine shop,engineering materials & testing shop সহ আরো অনেক উন্নত ল্যাব রয়েছে যেখানে যন্ত্রপাতি রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। উল্লেখ্য যে , প্রতি ডিপার্টমেন্টের জন্য আলাদা আলাদা ৫ তলার ভবন যার একটা ফ্লোর ক্লাস রুম আর বাকি সব গুলো ল্যাব । বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার এর a2i প্রোগ্রামের মাধ্যমে ক্যাম্পাসের আগ্রহী ছাড়াও হাজারখানেক শিক্ষার্থি যুবকেরা বিশ্বমানের ফ্রীল্যান্সিং শিক্ষা পাচ্ছে।
বর্তমানে ক্যাম্পাসে রিসার্চ সেন্টার বানানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে যার কার্যক্রম অল্প কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হচ্ছে, যেখানে মিলবে বিভিন্ন বিষয়ের রিসার্চের সুযোগ।
ক্যাম্পাসের মধ্যেই রয়েছে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য আলাদা আলাদা হল।
ছাত্রীদের নিরাপত্তার জন্যে তাদের হলের চারিদিকে বড় দেয়াল ও গার্ড রয়েছে। কেম্পাসের সিকিউরিটি অনেক বেশি । সম্পূর্ন ক্যাম্পাস রাজনীতি ও সহিংসতা মুক্ত।
সময়মতো সব ক্লাস, পর্যাপ্ত পরিমাণ শিক্ষক, ল্যাব ক্লাসের উপর জোর দেওয়া, ও প্রয়োজনে EXTRA CLASS নেওয়া হয়। আমাদের অধ্যক্ষ মহোদয় এর সাথে যে কোন বিষয়ে আলোচনা করা যায় ও তিনি সবার কথা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করেন।
আমাদের রয়েছে POOR STUDENT দের জন্য ফান্ড যার মাধ্যমে অনেক স্টুডেন্ট বিনা টাকায় থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা পাচ্ছে।
আমাদের রয়েছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। যার মাধ্যমে অন্যান্য ভার্সিটির মতো অনুষ্ঠানের দিক থেকে আমরা কোন অংশে পিছিয়ে নেই।
এছাড়াও আমাদের অধ্যক্ষ মহোদয় বলেছেন " এমন কোনো সুবিধা থেকে তোমরা বঞ্চিত হবে না যে সুবিধা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান কে দেয়া হয়েছে।"
তিনি আরো বলেন, "আমরা যদি সবাই একসাথে চেষ্টা চালিয়ে যাই তবে আমরাও পারবো বিশ্বমানের প্রকৌশল শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বমানের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রতিষ্ঠা করতে,যেখানে ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বিশ্বের সামনে বাংলাদেশকে তুলে ধরবে ।
আবেদন করার যোগ্যতা
- বাংলাদেশী নাগরিকরা আবেদন করতে পারেন
- এসএসসি (বিজ্ঞান) বা সমমানের এবং এইচ.এস.সি (বিজ্ঞান) বা মোট GPA 6.0 সমমান
- প্রতিটি গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিভাগে ছাত্রদের জিপিএ 2.00 থাকতে হবে।
- ২01২ সালের আগে এসএসসি বা এ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে না।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টেকনোলজি ইউনিট ভর্তি বিজ্ঞপ্তি 2017-18
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টেকনোলজি ইউনিট ভর্তি আবেদন অনলাইন:
- আগ্রহী প্রার্থীদের অবশ্যই 03 ডিসেম্বর থেকে ২3 ডিসেম্বর ২017 পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আবেদন করতে :
- ঢাবি ভর্তি ওয়েবসাইটে ( http://admission.eis.du.ac.bd/index.php?act=information/get_notices/tec ) ভর্তির সাধারন নির্দেশাবলি থাকবে।
- আবেদন / লগইন বাটন ক্লিক করুন
- আপনার এইচএসসি রোল, পাসিং বছর, পরীক্ষা বোর্ড এবং এসএসসি রোল দিন এবং পরবর্তী ক্লিক করুন
- আপনি যদি ডিউ অনার্সের জন্য কোনও ইউনিটের ভর্তি আবেদনকারী হন তবে আপনি আপনার ফটো এবং অন্যদের দেখতে পাবেন। যে ক্ষেত্রে, আপনি আবেদন করতে ক্লিক করুন
- আপনি যদি নতুন আবেদনকারী হন, আপনার ফটো, মোবাইল নম্বর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিন
- জমা দিন ক্লিক করুন
- এর পরে, যাচাইকরণের জন্য আপনাকে একটি এসএমএস পাবেন
- 16321 তে যেকোন অপারেটরের (টেলিটক ব্যতীত) এসএমএস পাঠান।
- ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার জন্য আপনি একটি নিশ্চিতকরণ কোড পাবেন।
- 7 নম্বর কোড দিন এবং পরবর্তী প্রক্রিয়াটি জমা দিন এবং অনুসরণ করুন
- উল্লেখিত Equivalence ID এইচ এস সি ও এস এস সি এর রোল এর স্থানে ব্যাবহার করে যথা নিয়মে টাকা জমা দেয়ার রশীদ গ্রহন করতে হবে ।
- ঢাবি ভর্তি ওয়েবসাইটে ( http://admission.eis.du.ac.bd/index.php?act=information/get_notices/tec ) ভর্তির সাধারন নির্দেশাবলি থাকবে।
- আবেদন / লগইন বাটন ক্লিক করুন
- আপনার এইচএসসি রোল, পাসিং বছর, পরীক্ষা বোর্ড এবং এসএসসি রোল দিন এবং পরবর্তী ক্লিক করুন
- আপনি যদি ডিউ অনার্সের জন্য কোনও ইউনিটের ভর্তি আবেদনকারী হন তবে আপনি আপনার ফটো এবং অন্যদের দেখতে পাবেন। যে ক্ষেত্রে, আপনি আবেদন করতে ক্লিক করুন
- আপনি যদি নতুন আবেদনকারী হন, আপনার ফটো, মোবাইল নম্বর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিন
- জমা দিন ক্লিক করুন
- এর পরে, যাচাইকরণের জন্য আপনাকে একটি এসএমএস পাবেন
- 16321 তে যেকোন অপারেটরের (টেলিটক ব্যতীত) এসএমএস পাঠান।
- ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার জন্য আপনি একটি নিশ্চিতকরণ কোড পাবেন।
- 7 নম্বর কোড দিন এবং পরবর্তী প্রক্রিয়াটি জমা দিন এবং অনুসরণ করুন
- উল্লেখিত Equivalence ID এইচ এস সি ও এস এস সি এর রোল এর স্থানে ব্যাবহার করে যথা নিয়মে টাকা জমা দেয়ার রশীদ গ্রহন করতে হবে ।
ভর্তি পরীক্ষা
- ১ । ভর্তি পরীক্ষা ১২০ মার্ক এর, প্রশ্ন ১২০টি, প্রতিটি প্রশ্নে ১ নাম্বার, MCQ পরীক্ষা হবে,কোন লিখিত পরীক্ষা হবে না । সময় ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট।
- ২ । মোট ১২০ টি প্রশ্ন হবে ১২০ নম্বরের ।
- ৩ । ইংরেজী ১৫,গনিত ৩৫,রসায়ন৩৫,পদার্থ ৩৫
- ৪ । পাশ নম্বর ৪৮ ও কোনো নেগেটিভ মার্কিং নেই।
- ৫। ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না ।
ফলাফল
- ১ । মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে অর্জিত মেধাস্কোর অনুসারে মেধা তালিকা করা হবে যেখানে SSC পরীক্ষার প্রাপ্ত জি পি এ (৪র্থ বিষয় সহ) এর ৮ গুন ও HSC এর ১২ গুন ।
- ২ । ৪৮ এর কম পেলে মেধাস্কোর করা হবে না ।
- ৩ । ফলাফল এস এম এস ও ঢাবি ওয়েবসাইটে ৩ দিনের মধ্যে প্রকাশিত হবে।
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজঃ একজন পরিপূর্ণ মানুষ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য তোমার দরকার উপযুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান এবং আদর্শ বিদ্যাপিঠ।
স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে তোমার আর কি প্রয়োজন-যেখানে তুমি পাচ্ছ নিজেকে ভবিষ্যতের একজন অন্যতম প্রকৌশলীর কাণ্ডারি করে গড়ে তোলার মূলমন্ত্র“আধুনিক ল্যাবরেটরি সুবিধাসম্পন্ন রিসার্চ সেন্টার, লাইব্রেরি, নিজের ভীতসন্ত্রস্ত মনকে প্রেজেন্টেশন দেবার উপযুক্ত করে গড়ে তোলার জন্য ডিবেট ফোরাম যা ইতিমধ্যেই ফরিদপুরে সুনাম কুড়িয়েছে। বিশ্ব সাহিত্য কেন্দের সহায়তায় নিয়োমিত আয়োজিত হয় সাহিত্য প্রতিযোগীতা। সাহিত্য প্রেমীদের জন্য যা নিজ ঘরানার পরিবেশ তৈরি করে দিয়তে সবচেয়ে বেশী সহযোগী। স্বপ্ন-সারথি সর্বদা আর্তমানবের সেবায় নিয়োজিত-যেখানে তুমি তোমার আত্মার মানে খুঁজে পাবে। ছাত্র-রাজনীতির প্রকৃত অর্থ কি,সেটা তুমি এখানে আসলেই বুঝতে পারবে।
একজন মানুষ হিসেবে নিজেকে পূর্ণাঙ্গ রূপে গড়ে তুলতে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থীর প্রয়োজন সহপাঠ্য কার্যক্রম। সে ক্ষেত্রে ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বরং এগিয়ে আছে অনেক দিক দিয়েই। আমাদের নিজস্ব মুন্সিয়ানায় গড়ে তোলা কিছু প্রতিষ্ঠান খুব সহজেই অন্যদের সাথে আমাদের পার্থক্য গড়ে দিবে।
রিসার্চ সেন্টার
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনার মূলমন্ত্রটাই হচ্ছে-নিজেদের শক্তি-সামর্থ্যের প্রমাণটা বিশ্বের দরবারে তুলে ধরা।সেই লক্ষেই সৃষ্টি আমাদের FEC রিসার্চ সেন্টার।যেখানে দিনরাত নিজেদের মত করে স্ব- শিক্ষায় শিক্ষিত হবার সুযোগ পাচ্ছি।এতো অল্প পরিসরে আমাদের অর্জনটাও কম নয়; ডিজিটাল ইনোভেশন ফেয়ার ২০১৬—জেলা থেকে মনোনীত হয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম রাউন্ডে বৃহত্তর ফরিদপুরের একমাত্র দল হিসাবে সিলেক্ট হওয়া। আগামীর সম্ভাবনায় নিজেদেরকে সামনের কাতারে দাড় করাতে আমরা বদ্ধ পরিকর।
FEC Debate Forum
নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে নিজের মতামতকে-সকলের সামনে উপস্থাপনের-এ এক বিস্ময়কর উদ্ভাবন। নিজেকে আপন গণ্ডির,বাহির করে আনার জন্যই-আমাদের এ ক্লাবের সৃষ্টি।আত্মকেন্দ্রিক মানুষগুলো,কত সহজেই সকল প্রকার জড়তা কাঁটিয়ে,নিজেকে নতুন ভাবে জানান দিচ্ছে সকলের সামনে।যে মেয়েটি নিজেকে সর্বদা লোকচক্ষুর অন্তরালে লুকিয়ে রাখতেই ভালোবাসত,সেই মেয়েটিই এখন শত শত মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে প্রেজেন্টেশন দিয়ে বাহব্বা কুঁড়িয়ে নিচ্ছে। আমাদের মধ্যকার দু’এক জন এরই মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে গিয়ে,তাদেরকে ভালোকরেই বুঝিয়ে দিচ্ছে-তোমাদের দৌড়ে আমরাও কোন অংশে পিছিয়ে নেই।ভবিষ্যতে দেশের কাণ্ডারি আমাদের মধ্যকা কেউ কেউ হবে না-এমনটাতো আর বলা যায় না।সেই কারণেই হয়তো নিজেদেরকে নিয়মতান্ত্রিক বিতর্কের দ্বারা প্রস্তুত করে রাখছি...
স্বপ্ন-সারথি
স্বপ্ন পূরণে অদম্য সহযাত্রী- এই মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে আমরা সদা প্রস্তুত আর্তমানবতার সেবায়। স্বপ্ন সারথি ক্যাম্পাসের কিছু তরুণ উদ্যমি তরুণের ব্রেইন চাইল্ড। আমরা স্বপ্ন দেখি একটি সুশিক্ষিত ও দক্ষ জাতি যার নেতৃত্ব দিবে আজকের শিশুরা। তাই ফরিদপুরের স্থানীয় সুবিধাবঞ্চিতদের আমরা স্বপ্ন সারথি পাঠাশালার মাধ্যমে বিনামূল্য পাঠদান করে থাকি। এছাড়া বয়স্কদের জন্য রয়েছে বয়স্ক শিক্ষা কার্যক্রম। শীতে অসহায় মানুষদের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ, পথিশিশুদেরকে ঈদবস্ত্র বিতরণ, বন্যার্তদের ত্রাণ বিতরণের মতো বেশকিছু সাহসী কার্যক্রম ইতিমধ্যেই আমরা সাফল্যের সাথে সম্পন্ন করেছি।https://swopnosarothi.org/
ক্যাম্পাস রাজনীতি”
বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি মানেই একটা সহিংসতা-এমন ভাবনাটাই যেন আমাদের সবার মনে শক্ত-পোক্তভাবে আসন করে নিয়েছে।দু’দলের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া,অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা ইত্যাদি ইত্যাদি কর্মকাণ্ড যেখানে প্রতিটা ক্যাম্পাসের নিত্য সঙ্গী,সেখানে সব কিছুর বাহিরে গিয়ে FEC তে শেখানো হয়,কিভাবে নিজের নেতৃত্ব গুণ দ্বারা একজন ভালো মানুষ হওয়া যায়।দল মত নির্বিশেষে কিভাবে সকলে কাধেকাধ মিলিয়ে নিজেদের দাবিটাকে আদায় করে নেওয়া যায়। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সহিংসতামূক্ত একটি প্রকৌশল শিক্ষালয় হিসেবে ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হতে যাচ্ছে সবার আদর্শ।
নতুন ক্যাম্পাস হিসেবে আমরা সুপরিচিত না হতে পারি, কলেজ বলে অবজ্ঞার শিকার হতে পারি, কিন্তু শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবে এটি অন্য সকল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানের চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়। আর এর মূলে রয়েছে এখানকার মেধাবী ও আধুনিক মানসিকতার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
সে দলটা আরো বড় ও যোগ্যতর হতে যাচ্ছে তোমাদের ১৮০ জনকে পেয়ে।
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এ তোমাকে সুস্বাগতম।।
পিঠা উৎসব ২০১৮ |
প্যাশন নিয়ে সবার পড়া উচিত।ইচ্ছা ও স্বপ্ন ই পারে অসম্ভবকে সম্ভব করতে। সবার সপ্ন হোক উজ্জ্বল। সবার ভবিষ্যত হোক আলোকিত, দেশ হোক উন্নত।সবার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা-
Written by, Hasan Rashidi, Sayid Faysal Jehan, Photo :- Rahul Chowdhury Overall Editing With Details: Muhammod Mahdi Hasan Saikot
সংযুক্তিঃ
- বিগতবছরেরপ্রশ্ন ২০১৫-১৬ঃ https://www.facebook.com/groups/DUTechEngrColleges.EngineersDiary.com.BD/437180286698354/
- প্রশ্ন ২০১৬-০১৭ ঃ https://www.facebook.com/groups/DUTechEngrColleges.EngineersDiary.com.BD/437179996698383/
- ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রিভিউঃ
- ময়মনসিং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রিভিউঃ
- বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রিভিউঃ
- নিটার রিভিউঃ
- স্টেক রিভিউঃ
- Shohidul Haque Engnr. College Facebook page
- সিভিল রিভিউঃ
- ইইই রিভিউঃ
- সিএসই রিভিউঃ
- টেক্সটাইল রিভিউঃ
- আইপিই রিভিউঃ
- ফ্যাড রিভিউঃ
- Technology Unit Review
- ঢাবি ওয়েবসাইটঃ
- প্রযুক্তি ইউনিট নোটিশ লিংকঃ
- DU Technology Unit Official Admission & Information Desk join us
- ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ website
আরো কোন প্রশ্ন থাকলে এই লেখার নিচে কমেন্ট করুন।