১) কঠিন পরিস্থিতিতে নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পারলে।বিবিএ মানেই হল প্রতিদিন নতুন নতুন পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া।নতুন নতুন মানুষের সাথে মিশতে পারা।বিবিএ তোমার জন্য না যদি না তুমি নিজেকে নতুন পরিবেশে গুটিয়ে নাও।
২) নিজেকে আপডেট রাখতে ব্যর্থ হওয়া।বিবিএতে একটা প্রধান সুবিধা হল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারলে জগত আপনার, না হয় প্রতি পদে পদে হোচোট খেতে হবে।তাই পিছিয়ে থাকাদের জন্য বিবিএ না।
৩) কম্পিউটার নলেজের অভাব।এখন তথ্য প্রযুক্তির যুগ,কম্পিউটার এর যুগ।তাই কম্পিউটার এর বেসিক কাজ জানাটা এখন স্বাভাবিক ব্যাপার, অনেকটা গার্ল ফ্রেন্ড থাকার মতই।অনেকেই খুব ভাল ভাষণ দিতে পারে,সহজেই মিশে যেতে পারে মানুষের সাথে কিন্তু কম্পিউটার এর বেসিক জিনিসটাই পারে না। কম্পিউটার এর বেসিক জিনিস না পারলে তোমাকে প্রতি পদে পদে ধাক্কা খেতে হবে।
৪) ইংলিশ আমরা সবাই লিখতে পারি।টুকটাক বলতেও পারি।কিন্তু সেটা দিয়ে কোন ভাবে পার হওয়া গেলেও ভবিষ্যতে আমাদের ধাক্কা খাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।তাই ইংলিশকে ভয় পাওয়ারা বিবিএ এর দিকে না তাকানোই ভাল।
৫) নরম হতে হবে।নিজেকে সকল পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য কঠিনের পাশাপাশি নরম ও হতে হবে।যদি না পারো তবে বিবিএ তোমার জন্য নাহ।
৬) নিজেকে মেলে ধরার এক বিশাল ক্ষেত্র হল বিবিএ।নিজের সৃজনশীলতা দেখানোর বিরাট প্ল্যাটফর্ম। নেতৃত্ব গুণাবলি প্রকাশ করার এক বিরাট সুযোগ এই বিবিএ।যদি এই সুযোগ না নিতে চাও তাহলে বিবিএ তোমার জন্য না।
৭) তুমি যদি গোপনে কাজ করতে পছন্দ করো,দিনের আলোতে নিজেকে প্রকাশে লজ্জাবোধ কাজ করে তাহলে বিবিএতে এসে খুব বড় ধরনের ভুল করে ফেলবে।বিবিএ হল নিজের সামান্য কাজকে জুম করে অনেক বড় করে দেখানো।
-(তাইছির)