EECE (electrical electronics and communication engineering).
সোজা বাংলায় যাকে বলা চলে তড়িৎ প্রকৌশল ।সাধারণত অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে EEE নামে যে বিষয়টি পরিচিত সেই বিষয়টিই এম আই এস টি তে EECE নামে পরিচিতি পেয়েছে ।এম আই এস টি এর টপ টিনটি ডিমান্ডিং সাবজেক্ট এর একটি এই EECE ।একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর কাজ কি তা নিয়ে সবারই কিছু না কিছু ধারণা রয়েছে ।পরমাণুর ছোট্ট একটি অংশ ইলেক্ট্রন এর চলাফেরার আশ্চর্য ধর্মের উপর ভিত্তি আমাদের গোটা সভ্যতাটা দাঁড়িয়ে আছে ।আমাদের সভ্যতার কোন অংশটা বিদ্যুৎ ছাড়া বাস্তবায়িত হতো বল তো দেখি ! তাহলে বল তো এই বিদ্যুৎ নিয়ে এই প্রকৌশ্লল বিদ্যা কতোটা ডিমান্ডিং !!!
এখন বলো দেখি কিভাবে বুঝবে এই subject কি তোমার জন্য কিনা । এই বিষয় থেকে পড়ে আমরা কি পাচ্ছি , এই বিষয়ে পড়ার পর আমাদের ভবিষ্যৎ কি হবে ।আসো কিছু বিষয় যেনে নেইঃ
বিদ্যুৎ এর ধর্ম থেকে শুরু করে যতো রকমের বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি আছে , আর এর সাথে সম্পর্কিত সকল applied field নিয়ে এই বিষয়টির বিস্তারিত আলোচনা । ছোটো থাকতে প্রথম কখনো ব্যাটারী দিয়ে LED জ্বালিয়ে কিংবা নিজের ভাঙ্গা খেলনার মটরটাকে ব্যাটারীর সাথে জুড়ে দিয়ে ঘুরানোর সময় তোমার মনে কি একটা স্বপ্ন যেগেছিল যে এক দিন আমি বড়ো বড়ো যন্ত্র নিয়ে কাজ করব? কখনো বইয়ের কোনো জটিল circuit problem সমাধান করায় তোমার মনে এক অপরূপ তৃপ্তি কাজ করেছে কি?Applied physics কি তোমার এক অন্যরকম ভালোলাগা ?তড়িৎ যন্ত্র এবং রোবোটিক্স নিয়ে কি তোমার অধীর আগ্রহ?
যদি এরকম হয়ে থাকে তবে তোমাকেই খুঁজছে EECE dept . তোমার ভিতরে লুকোনো প্রতিভাকে প্রকাশ করার সুযোগ করে দিবে এই বিষয়টা । নিজের মেধাকে খাঁটিয়ে নতুন কিছু উদ্ভাবনের এটাই সুযোগ ।
আসো আমরা EECE পড়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করিঃ
তড়িৎ কৌশলের যে সকল সাবডিসিপ্লিন পড়ানো হয় এম আই এস টি তেঃ
1)power
2)electronics
3)communication
একটু বিস্তারিত বলিঃ power নিয়ে আলোচনা করার মতো নতুন কিছু নেই ,সভ্যতা চালাতে শক্তি প্রয়োজন । এই শক্তির যোগান , সঞ্চয় , transfer , উৎপাদন সংক্রান্ত সকল বিষয় নিয়ে এই অংশটি আলোচনা করে । যতোদিন আধুনিক সভ্যতা টিকে থাকবে ততোদিন power engineer দের demand থাকবে সারা পৃথিবী জুড়ে ।মূলত এই লাইনের চাকরী গুলো power plant oriented . এ field এ গবেষণা করার অজস্র বিষয় রয়েছে , যেমনঃ কিভাবে সবচেয়ে দক্ষ্য উপায়ে বিদ্যুৎ পরিবহণ করা যায় , কিভাবে অধিক শক্তি স্বল্প স্থানে সঞ্ছয় করা যায় ,ইত্যাদি । তোমরা যারা তথ্য প্রযুক্তির খবর রাখো তারা নিশ্চয়ই সুপার কন্ডাক্টর বা সুপার কেবল এর নাম শুনে থাকবে , এগুলো এই বিষয়েরই গবেষণা ।
Electronics: আমাদের চার দিকে চোখ দিলেই আমরা যে সকল প্রযুক্তি দেখতে পারছি , সবই electronic যন্ত্রপাতি । আমাদের বিশ্ব যতো সামনে যাচ্ছে , প্রযুক্তিগত দক্ষতা ততো বাড়ছে । আর এর সাথে উন্নত হচ্ছে electronic যন্ত্রপাতি । তোমরাই বলো , আজ থেকে ১০ বছর আগে মুঠো ফোন যা ছিলো আর আজ যা হয়েছে তার মধ্যে কতো বেশি পার্থক্য । electronics এর এতো উন্নতির পেছনে যারা কাজ করছে তারাই হলেন আমাদের electronics ইঞ্জিনিয়ার । আজ এই সেক্টর এর এতো বেশি জব ফিন্ড যা বলে শেষ করা যাবে না । তবে তোমাদের কাছে যেটা সবচেয়ে আকর্ষনীয় লাগবে তা হলো রবোটিক্স । সারা পৃথিবীতে এখন রবোটিক্স বিপ্লব চলছে । আর এই বিপ্লব ফ্রন্ট লাইন থেকে পরিচালনা করছেন electronics ইঞ্জিনিয়ার রা ।
Communication : ইন্টার্নেট ছাড়া একদিন ও চলে না ? আচ্ছা কখনও ভেবে দেখেছো কি , যে সুদূর আমেরিকা থেকে ইন্টারনেট সুবিধা কিভাবে কতো গুলো ধাপ পার হয়ে তোমার হাতে আসে , কিভাবে তুমি ৭৫০০ মেইল দূরে থেকে ও ১ এম বি বি এস স্পিড পাচ্ছো ? এটা সম্ভব হয়েছে যোগা্যোগ ব্যাবস্থার উন্নতির মাধ্যমে । আর এর পেছনে আমাদের Communication ইঞ্জিনিয়ারদের ভূমিকা । বাংলাদেশের সকল অপারেটর যে ২জি থেকে ৩ জি হয়েছে এর পেছনে রয়েছে অপারেটরগুলোর Communication ইঞ্জিনিয়ারদের অক্লান্ত পরিশ্রম ।নেটওয়ার্কিং নিয়ে কাজ করাটা সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং কাজ গুলোর একটা। ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে সবচেয়ে উঁচু স্যালারির সেক্ট্রর গুলোর একটি হল এটি । এজন্য অবশ্যই দক্ষ্য Communication ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে । এ বিষয়টি নিয়েও গবেষণা করার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ,ভাইয়া আমার প্রোগ্রামিং ভালো লাগে ,আমি দক্ষ্য প্রোগ্রামার হতে চাই , তাহলে কি ইইসিই পড়ব ?
অবশ্যই পড়বে ,বরং , সত্য কথা বলতে তুমি ইইসিই পড়ে তোমার programming knowledge ke applied field e use করতে পারবে ।
এখন আসি , এম আই এস টি তে ইইসিই পড়াটা কেমন হবে ?
এম আই এস টি এর ইইসিই ডিপার্ট্মেন্ট সারা বাংলাদেশেই অত্যন্ত renowned . দক্ষ্য ও মেধাবী শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত সম্পূর্ণ কোর্সটি একজন শিক্ষার্থীকে দক্ষ্য প্রকৌশলী বানানোর জন্য যথেষ্ট । শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে অত্যন্ত উন্নত মানের ল্যাব ফ্যাসিলিটিস । একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় হলো , এম আই এস টি তে প্রতি ২ বছর এ একবার IEEE international সংস্থাটির একটি conference অনুষ্ঠিত হয় যার হোস্ট থাকে ইইসিই ডিপার্ট্মেন্ট । এই কনফারেন্সে শিক্ষার্থীদের নিজেদের গবেষণা পত্র ও project আন্তর্জাতিক ব্যক্তিবর্গের সামনে উপস্থিত করার সুযোগ দাওয়া হয় । যাদের গবেষণা পত্র ভালো হয় তাদের জন্য সম্মানিত অতিথিরা বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে দেন।
যাদের রোবোটিক্স ভালো লাগে তাদের জন্য বলছি renowned এম আই এস টি রবোটিক্স ক্লাব এর সিংহ ভাগ মেম্বারই ইইসিই এর । ইইসিই ডিপার্ট্মেন্ট এর একাধিক দল এই বছর সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন রোবটিক্স প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সম্মানজনক পজিশন এনে দিয়েছে।
যেহেতু বিষয় নির্বাচন তোমার নিজের সিদ্ধান্ত ,আশা করি চুড়ান্ত ভাবে নির্বাচনের সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবে । ধন্যবাদ এতো কষ্ট করে এতো বড়ো একটি পোস্ট পড়ার জন্য । চ্যান্স পাওয়ায় সবার প্রতি আমার অভিনন্দন ।
পোস্ট ক্রেডিট-রিফাত ইইসিই -১৪
সোজা বাংলায় যাকে বলা চলে তড়িৎ প্রকৌশল ।সাধারণত অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে EEE নামে যে বিষয়টি পরিচিত সেই বিষয়টিই এম আই এস টি তে EECE নামে পরিচিতি পেয়েছে ।এম আই এস টি এর টপ টিনটি ডিমান্ডিং সাবজেক্ট এর একটি এই EECE ।একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর কাজ কি তা নিয়ে সবারই কিছু না কিছু ধারণা রয়েছে ।পরমাণুর ছোট্ট একটি অংশ ইলেক্ট্রন এর চলাফেরার আশ্চর্য ধর্মের উপর ভিত্তি আমাদের গোটা সভ্যতাটা দাঁড়িয়ে আছে ।আমাদের সভ্যতার কোন অংশটা বিদ্যুৎ ছাড়া বাস্তবায়িত হতো বল তো দেখি ! তাহলে বল তো এই বিদ্যুৎ নিয়ে এই প্রকৌশ্লল বিদ্যা কতোটা ডিমান্ডিং !!!
এখন বলো দেখি কিভাবে বুঝবে এই subject কি তোমার জন্য কিনা । এই বিষয় থেকে পড়ে আমরা কি পাচ্ছি , এই বিষয়ে পড়ার পর আমাদের ভবিষ্যৎ কি হবে ।আসো কিছু বিষয় যেনে নেইঃ
বিদ্যুৎ এর ধর্ম থেকে শুরু করে যতো রকমের বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি আছে , আর এর সাথে সম্পর্কিত সকল applied field নিয়ে এই বিষয়টির বিস্তারিত আলোচনা । ছোটো থাকতে প্রথম কখনো ব্যাটারী দিয়ে LED জ্বালিয়ে কিংবা নিজের ভাঙ্গা খেলনার মটরটাকে ব্যাটারীর সাথে জুড়ে দিয়ে ঘুরানোর সময় তোমার মনে কি একটা স্বপ্ন যেগেছিল যে এক দিন আমি বড়ো বড়ো যন্ত্র নিয়ে কাজ করব? কখনো বইয়ের কোনো জটিল circuit problem সমাধান করায় তোমার মনে এক অপরূপ তৃপ্তি কাজ করেছে কি?Applied physics কি তোমার এক অন্যরকম ভালোলাগা ?তড়িৎ যন্ত্র এবং রোবোটিক্স নিয়ে কি তোমার অধীর আগ্রহ?
যদি এরকম হয়ে থাকে তবে তোমাকেই খুঁজছে EECE dept . তোমার ভিতরে লুকোনো প্রতিভাকে প্রকাশ করার সুযোগ করে দিবে এই বিষয়টা । নিজের মেধাকে খাঁটিয়ে নতুন কিছু উদ্ভাবনের এটাই সুযোগ ।
আসো আমরা EECE পড়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করিঃ
তড়িৎ কৌশলের যে সকল সাবডিসিপ্লিন পড়ানো হয় এম আই এস টি তেঃ
1)power
2)electronics
3)communication
একটু বিস্তারিত বলিঃ power নিয়ে আলোচনা করার মতো নতুন কিছু নেই ,সভ্যতা চালাতে শক্তি প্রয়োজন । এই শক্তির যোগান , সঞ্চয় , transfer , উৎপাদন সংক্রান্ত সকল বিষয় নিয়ে এই অংশটি আলোচনা করে । যতোদিন আধুনিক সভ্যতা টিকে থাকবে ততোদিন power engineer দের demand থাকবে সারা পৃথিবী জুড়ে ।মূলত এই লাইনের চাকরী গুলো power plant oriented . এ field এ গবেষণা করার অজস্র বিষয় রয়েছে , যেমনঃ কিভাবে সবচেয়ে দক্ষ্য উপায়ে বিদ্যুৎ পরিবহণ করা যায় , কিভাবে অধিক শক্তি স্বল্প স্থানে সঞ্ছয় করা যায় ,ইত্যাদি । তোমরা যারা তথ্য প্রযুক্তির খবর রাখো তারা নিশ্চয়ই সুপার কন্ডাক্টর বা সুপার কেবল এর নাম শুনে থাকবে , এগুলো এই বিষয়েরই গবেষণা ।
Electronics: আমাদের চার দিকে চোখ দিলেই আমরা যে সকল প্রযুক্তি দেখতে পারছি , সবই electronic যন্ত্রপাতি । আমাদের বিশ্ব যতো সামনে যাচ্ছে , প্রযুক্তিগত দক্ষতা ততো বাড়ছে । আর এর সাথে উন্নত হচ্ছে electronic যন্ত্রপাতি । তোমরাই বলো , আজ থেকে ১০ বছর আগে মুঠো ফোন যা ছিলো আর আজ যা হয়েছে তার মধ্যে কতো বেশি পার্থক্য । electronics এর এতো উন্নতির পেছনে যারা কাজ করছে তারাই হলেন আমাদের electronics ইঞ্জিনিয়ার । আজ এই সেক্টর এর এতো বেশি জব ফিন্ড যা বলে শেষ করা যাবে না । তবে তোমাদের কাছে যেটা সবচেয়ে আকর্ষনীয় লাগবে তা হলো রবোটিক্স । সারা পৃথিবীতে এখন রবোটিক্স বিপ্লব চলছে । আর এই বিপ্লব ফ্রন্ট লাইন থেকে পরিচালনা করছেন electronics ইঞ্জিনিয়ার রা ।
Communication : ইন্টার্নেট ছাড়া একদিন ও চলে না ? আচ্ছা কখনও ভেবে দেখেছো কি , যে সুদূর আমেরিকা থেকে ইন্টারনেট সুবিধা কিভাবে কতো গুলো ধাপ পার হয়ে তোমার হাতে আসে , কিভাবে তুমি ৭৫০০ মেইল দূরে থেকে ও ১ এম বি বি এস স্পিড পাচ্ছো ? এটা সম্ভব হয়েছে যোগা্যোগ ব্যাবস্থার উন্নতির মাধ্যমে । আর এর পেছনে আমাদের Communication ইঞ্জিনিয়ারদের ভূমিকা । বাংলাদেশের সকল অপারেটর যে ২জি থেকে ৩ জি হয়েছে এর পেছনে রয়েছে অপারেটরগুলোর Communication ইঞ্জিনিয়ারদের অক্লান্ত পরিশ্রম ।নেটওয়ার্কিং নিয়ে কাজ করাটা সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং কাজ গুলোর একটা। ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে সবচেয়ে উঁচু স্যালারির সেক্ট্রর গুলোর একটি হল এটি । এজন্য অবশ্যই দক্ষ্য Communication ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে । এ বিষয়টি নিয়েও গবেষণা করার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ,ভাইয়া আমার প্রোগ্রামিং ভালো লাগে ,আমি দক্ষ্য প্রোগ্রামার হতে চাই , তাহলে কি ইইসিই পড়ব ?
অবশ্যই পড়বে ,বরং , সত্য কথা বলতে তুমি ইইসিই পড়ে তোমার programming knowledge ke applied field e use করতে পারবে ।
এখন আসি , এম আই এস টি তে ইইসিই পড়াটা কেমন হবে ?
এম আই এস টি এর ইইসিই ডিপার্ট্মেন্ট সারা বাংলাদেশেই অত্যন্ত renowned . দক্ষ্য ও মেধাবী শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত সম্পূর্ণ কোর্সটি একজন শিক্ষার্থীকে দক্ষ্য প্রকৌশলী বানানোর জন্য যথেষ্ট । শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে অত্যন্ত উন্নত মানের ল্যাব ফ্যাসিলিটিস । একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় হলো , এম আই এস টি তে প্রতি ২ বছর এ একবার IEEE international সংস্থাটির একটি conference অনুষ্ঠিত হয় যার হোস্ট থাকে ইইসিই ডিপার্ট্মেন্ট । এই কনফারেন্সে শিক্ষার্থীদের নিজেদের গবেষণা পত্র ও project আন্তর্জাতিক ব্যক্তিবর্গের সামনে উপস্থিত করার সুযোগ দাওয়া হয় । যাদের গবেষণা পত্র ভালো হয় তাদের জন্য সম্মানিত অতিথিরা বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে দেন।
যাদের রোবোটিক্স ভালো লাগে তাদের জন্য বলছি renowned এম আই এস টি রবোটিক্স ক্লাব এর সিংহ ভাগ মেম্বারই ইইসিই এর । ইইসিই ডিপার্ট্মেন্ট এর একাধিক দল এই বছর সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন রোবটিক্স প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সম্মানজনক পজিশন এনে দিয়েছে।
যেহেতু বিষয় নির্বাচন তোমার নিজের সিদ্ধান্ত ,আশা করি চুড়ান্ত ভাবে নির্বাচনের সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবে । ধন্যবাদ এতো কষ্ট করে এতো বড়ো একটি পোস্ট পড়ার জন্য । চ্যান্স পাওয়ায় সবার প্রতি আমার অভিনন্দন ।
পোস্ট ক্রেডিট-রিফাত ইইসিই -১৪