বাতাসে যদি হঠাৎ অক্সিজেনের পরিমান দ্বিগুন হয়ে যায় তবে কি হবে?
- আপনার বানানো কাগজের প্লেনগুলি খুব ভাল উড়বে। কারণ মাটির কাছাকাছি বায়ুচাপ বেড়ে যাবে। একই কারণে প্যারাসুট নিয়ে মাটিতে নামতে দেরী হবে। পাখিরা আকাশে আরো বেশী উঁচুতে উড়তে পারবে।
- আপনার বানানো কাগজের প্লেনগুলি খুব ভাল উড়বে। কারণ মাটির কাছাকাছি বায়ুচাপ বেড়ে যাবে। একই কারণে প্যারাসুট নিয়ে মাটিতে নামতে দেরী হবে। পাখিরা আকাশে আরো বেশী উঁচুতে উড়তে পারবে।
- এটা যদি হয় তবে যাদের মোটরকার বা মোটরসাইকেল আছে তাদের জন্য সুখবর। অক্সিজেন বেশী বাতাস ইন্জিনের পারফরমেন্স বাড়িয়ে দেয়।
- যারা পর্বতারোহী তাদের উঁচু পর্বতে উঠে অক্সিজেনের অভাবে হাঁসফাঁস করতে হবেনা।
- যত পোকা-মাকড় আছে তারা আকারে দ্বিগুন হতে শুরু করবে। পোকামাকড়দের আকার নির্ভর করে বাতাসে কি পরিমান অক্সিজেন আছে তার উপর ও তাদের জেনেটিক কোডের উপর।
- মানুষ আরও বুদ্ধিমান ও তৎপর হয়ে উঠবে। যারা এথলেট আছেন তারা একের পর এক পুরাতন রেকর্ড ভাঙতে থাকবেন।
- মানুষের শরীরের অসুখ-বিশুখ কমা শুরু হবে। নিউট্রোফিল NADP অক্সিডেজ এনজাইমের সাহায্যে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। যত বেশী অক্সিজেন তত বেশী অক্সিডেজ।
- আগুন ধরার সম্ভবনা দ্বিগুন হয়ে যাবে। ফলে দাবানলের সম্ভবনা বাড়লেও ম্যাচের খরচ কমে যাবে।
উপরের আনন্দগুলি উপভোগের জন্য বেশী সময় পাবেন না। কারণ আয়ু কমে যাবে। দ্বিগুন অক্সিজেনের প্রভাবে শরীরে দ্বিগুন পরিমান অক্সিজেন ফ্রি রেডিকেল তৈরী হবে। এতে অক্সিডেডিভ স্ট্রেস বেড়ে যাবে যা বয়স বাড়ার ছাপ। এতে প্রোটিন, ডিএনএ এবং আরএনএ তৈরী বাধাগ্রস্ত হয়। সেই সাথে আন্ত:কোষীয় যোগাযোগও বাধাগ্রস্ত হবে। এতে আলঝেইমার, পারকিনসন্স ডিজিজ এসব বার্ধক্যজনিত রোগে কম বয়সে আক্রান্ত হবার সম্ভবনা দ্বিগুন হবে।
উপরের আনন্দগুলি উপভোগের জন্য বেশী সময় পাবেন না। কারণ আয়ু কমে যাবে। দ্বিগুন অক্সিজেনের প্রভাবে শরীরে দ্বিগুন পরিমান অক্সিজেন ফ্রি রেডিকেল তৈরী হবে। এতে অক্সিডেডিভ স্ট্রেস বেড়ে যাবে যা বয়স বাড়ার ছাপ। এতে প্রোটিন, ডিএনএ এবং আরএনএ তৈরী বাধাগ্রস্ত হয়। সেই সাথে আন্ত:কোষীয় যোগাযোগও বাধাগ্রস্ত হবে। এতে আলঝেইমার, পারকিনসন্স ডিজিজ এসব বার্ধক্যজনিত রোগে কম বয়সে আক্রান্ত হবার সম্ভবনা দ্বিগুন হবে।
বেশী অক্সিজেন মজা। না?
(পেজের লেখা বা সেবা যদি ভালো লাগে অথবা কোনভাবে আপ্নারা উপকৃত হন, তাহলে ৫* রিভিউ দিয়ে মতামত জানান। এটা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। পেজের লেখাগুলো সবার আগে পেতে ফলোয়িং অপশনে গিয়ে সী ফার্স্ট সেট করুন। নিয়মিত লাইক না দিলে লেখা আ[পনার সামনে যাবেনা। কমেন্ট এ লেখা সম্পর্কে আপনার মতামত জানান। গুরত্বপূর্ণ লেখাগুলো শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন) Write Review here - https://www.facebook.com/pg/EngineersDiary16/reviews/?ref=page_internal join our Community group https://www.facebook.com/groups/CEESBD/ Science Study- https://www.facebook.com/groups/ScienceStudy.EngineersDiary/ Join for admission Query https://www.facebook.com/groups/EMV17/ visit our website- https://engineersdiarybd.blogspot.com/ )