প্লাজমা কি?
প্লাজমা হল পদার্থের চারটি মৌলিক অবস্থার একটি। অন্যগুলি হল কঠিন, তরল ও বায়বীয়। প্লাজমা অবস্থার ধর্ম অন্যগুলির চেয়ে আলাদা।
একটি গ্যাসে উচ্চতাপমাত্রা প্রয়োগ করে বা শক্তিশালী চৌম্বকক্ষেত্রের মাঝে রেখে প্লাজমাতে পরিনত করা যায়। এ জন্য কোন লেজার বা মাইক্রোওয়েভ জেনারেটর ব্যবহার করা হয়। এর ফলে গ্যাসটির মোট ইলেক্ট্রনের পরিমাণ বেড়ে বা কমে ধনাত্মক বা ঋণাত্মক আয়নে পরিনত হয়, সেই সাথে কোন আণবিক বন্ধন থাকলে সেটিও ভেঙে যায়।
আয়নের উপস্থিতির কারণে এতে চার্জ ক্যারিয়ার বেড়ে যায়, ফলে কোন তড়িৎচৌম্বকক্ষেত্রে এটি খুব দ্রুত প্রভাবিত হয়। গ্যাসের মত প্লাজমারও কোন নির্দিষ্ট আকার নেই যতক্ষণ না কোনও আধারে তাকে রাখা হচ্ছে। চৌম্বকক্ষেত্রের প্রভাবে এটি ফিলামেন্ট, বীম বা দ্বি-স্তর গঠনে পরিনত হতে পারে।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত প্লাজমা হল নিয়ন সাইন।
প্লাজমা'র কণাগুলি আয়নিত হওয়ায় গ্যাসের সাথে এর কিছু আচরণগত পার্থক্য আছে। গবেষণাগারে নিম্নচাপে রেখে গ্যাসকে(যতক্ষণ না গ্যাসীয় কণাগুলির গড় গতিশক্তি গ্যাসীয় অণু বা পরমাণুসমূহের আয়নীকরণ বিভব-এর কাছাকাছি হচ্ছে ততক্ষণ) উত্তপ্ত করে প্লাজমা তৈরি করা যায়। অত্যুচ্চ তাপমাত্রায়(প্রায় ৫০০০০ কেলভিন বা তার উপরে) গ্যাসীয় কণাগুলির মাঝে সংঘর্ষের কারণে গ্যাসের ঝটিতি আয়নায়ণ(Cascading ionization) ঘটে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে, যেমন- প্রতিপ্রভ(Fluorescent) বাতিতে, প্লাজমাকণাগুলি নিরন্তর ধারকের দেয়ালের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ায় শীতলিকরণ এবং পুনর্মিলন(Recombination) ঘটে যার ফলে সামগ্রিক তাপমাত্রা বেশ নীচু থাকে। এসবক্ষেত্রে সাধারনতঃ আংশিক আয়নীকরণ ঘটে এবং বিপুল শক্তির জোগান(Input) দরকার হয়। তাপ-নিউক্লীয় বিক্রিয়কে প্লাজমাকণাসমূহকে তাড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেত্র'র মাধ্যমে ধারকের দেয়াল থেকে দূরে রাখা হয় যাতে প্লাজমা'র তাপমাত্রা অত্যুচ্চ থাকে।
তারা বা নক্ষত্র কি?
তারা হল প্লাজমা'র গোলক। পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের তারা হল সূর্য। রাতে পৃথিবী থেকে খালি চোখে বিভিন্ন উজ্জ্বলতার আরও অনেক তারা দেখা যায়। তাদের দূরত্ব খুবই বেশী। প্রাচীনকাল থেকেই উজ্জ্বল তারা গুলিকে বিভিন্ন Constellation এ ভাগ করা হয়।জ্যোতিরবিজ্ঞানীরা তারার তালিকা তৈরি করেছেন এবং তাদের আলাদা মহাজাগতিক পদ দিয়েছেন, যদিও বেশিরভাগ তারা আমদের দৃষ্টিসীমার বাইরে থাকে। এমনকি খুবই শক্তিশালী টেলিস্কোপের সাহায্যেও অনেক তারাকে দেখা যায়না।
তারা তার জীবনের একটি সময় পর্যন্ত থারমোনিউক্লিয়ার ফিউশন রিএকশন করে যার মাধ্যমে হাইড্রোজেন হিলিয়াম এ পরিণত হয়। এতে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তা যেমন তারার ভেতরে ভ্রমন করে তেমনি বাইরের মহাশূন্যেও ছড়িয়ে পড়ে। হিলিয়ামের চেয়ে ভারী প্রায় সকল মৌলিক পদার্থই স্টেলার নিউক্লিওসিনথেসিস প্রক্রিয়াতে তৈরি হয়। জীবনের শেষ সময়ে এতে কিছু ডিজেনারেট ম্যাটারও তৈরি হতে পারে। জ্যোতিরবিজ্ঞানীরা তারার উজ্জ্বলতা ও তা থেকে আসা আলোর বর্ণালী থেকে তারাটির ভর, বয়স, রাসায়নিক গঠন, গতি এবং অন্যান্য অনেক বিষয়ে ধারণা করতে পারেন। তারার ভাগ্য নির্ভর করে তার ভরের উপর। জীবনের বিভিন্ন সময় তাপমাত্রা ও ব্যাসার্ধ পরিবর্তন হয়, যা তারার ঘূর্ণন ও গতির উপর প্রভাব ফেলে।
একটি তারার জীবন শুরু হয় হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ও অন্যান্য অপেক্ষাকৃত ভারী পদার্থের তৈরি গ্যাসীয় নেবুলা'র গ্রাভিটেশনাল কলাপ্সের মাধ্যমে। যখন কেন্দ্রটি উপযুক্ত পরিমান ঘনত্ব পায় তখন তাতে স্থায়ীভাবে নিউক্লিয়ার ফিউশনের সাহাজ্যে হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়াম তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়। সেই সাথে শক্তি বিকিরন শুরু হয়। তারার ভেতরের বাকী অংশ রেডিয়েটিভ ও কনভেকশন প্রক্রিয়ায় কেন্দ্র থেকে তাপ বাইরের দিকে পরিবহন করে। তারার ভেতরের চাপ তাকে নিজের গ্র্যাভিটির কারনে কেন্দ্রে পড়ে যেতে দেয়না। কোন তারা যদি সূর্যের চেয়ে ০.৪ গুনের বেশী ভারী হয় তবে হাইড্রোজেন জ্বালানি শেষ হবার সাথে সাথে সেটি বাইরের দিকে প্রসারিত হতে থাকে। এক সময় এটি রেড জায়ান্ট এ পরিনত হয়। মাঝে মাঝে কেন্দ্রে হিলিয়ামের চেয়ে ভারী পদার্থের সৃষ্টি হয়। একসময় এটি বাইরের দিকে এতোটাই প্রসারিত হয় যে ভারী মৌলিক পদার্থে পুষ্ট বাইরের লেয়ারটি প্রচন্ড বিস্ফোরণ সৃষ্টি করে মহাশূন্যে ছড়িয়ে পড়ে। ছড়িয়ে পড়া এসব পদার্থ থেকেই নতুন তারার জন্ম হয়। আর বাদ থাকা কেন্দ্রটি পরিনত হয় সাদা বামন বা নিউট্রন স্টার, উপযুক্ত পরিমাণ ভারী হলে ব্ল্যাকহোলও তৈরি হতে পারে।
বাইনারী বা মাল্টি স্টার সিস্টেমে দুই বা তার বেশী তারা গ্র্যাভিটেশনালি আকর্ষিত হয়ে একটি আরেক টিকে কেন্দ্র করে স্থায়ী কক্ষপথে ঘুরতে থাকে। যখন এরকম একটি স্টার সিস্টেমের কক্ষপথ খুব কাছাকাছি হয়, তখন তাদের বিবর্তনও প্রভাবিত হয়। অসংখ্য তারা মিলে গ্র্যাভিটেশনালী আকর্ষিত হয়ে আরও বড় স্টার সিস্টেম তৈরি করতে পারে, এগুলোকে আমরা স্টার ক্লাস্টার, আরও বড় আকারের হলে গ্যালাক্সী বলি।
-Rahat Latif Tousif
(পেজের লেখা বা সেবা যদি ভালো লাগে অথবা কোনভাবে আপ্নারা উপকৃত হন, তাহলে ৫* রিভিউ দিয়ে মতামত জানান। এটা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। পেজের লেখাগুলো সবার আগে পেতে ফলোয়িং অপশনে গিয়ে সী ফার্স্ট সেট করুন। নিয়মিত লাইক না দিলে লেখা আ[পনার সামনে যাবেনা। কমেন্ট এ লেখা সম্পর্কে আপনার মতামত জানান। গুরত্বপূর্ণ লেখাগুলো শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন) Write Review here - https://www.facebook.com/pg/EngineersDiary16/reviews/?ref=page_internal join our Community group https://www.facebook.com/groups/CEESBD/ Science Study- https://www.facebook.com/groups/ScienceStudy.EngineersDiary/ Join for admission Query https://www.facebook.com/groups/EMV17/ visit our website- https://engineersdiarybd.blogspot.com/ )
প্লাজমা হল পদার্থের চারটি মৌলিক অবস্থার একটি। অন্যগুলি হল কঠিন, তরল ও বায়বীয়। প্লাজমা অবস্থার ধর্ম অন্যগুলির চেয়ে আলাদা।
একটি গ্যাসে উচ্চতাপমাত্রা প্রয়োগ করে বা শক্তিশালী চৌম্বকক্ষেত্রের মাঝে রেখে প্লাজমাতে পরিনত করা যায়। এ জন্য কোন লেজার বা মাইক্রোওয়েভ জেনারেটর ব্যবহার করা হয়। এর ফলে গ্যাসটির মোট ইলেক্ট্রনের পরিমাণ বেড়ে বা কমে ধনাত্মক বা ঋণাত্মক আয়নে পরিনত হয়, সেই সাথে কোন আণবিক বন্ধন থাকলে সেটিও ভেঙে যায়।
আয়নের উপস্থিতির কারণে এতে চার্জ ক্যারিয়ার বেড়ে যায়, ফলে কোন তড়িৎচৌম্বকক্ষেত্রে এটি খুব দ্রুত প্রভাবিত হয়। গ্যাসের মত প্লাজমারও কোন নির্দিষ্ট আকার নেই যতক্ষণ না কোনও আধারে তাকে রাখা হচ্ছে। চৌম্বকক্ষেত্রের প্রভাবে এটি ফিলামেন্ট, বীম বা দ্বি-স্তর গঠনে পরিনত হতে পারে।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত প্লাজমা হল নিয়ন সাইন।
প্লাজমা'র কণাগুলি আয়নিত হওয়ায় গ্যাসের সাথে এর কিছু আচরণগত পার্থক্য আছে। গবেষণাগারে নিম্নচাপে রেখে গ্যাসকে(যতক্ষণ না গ্যাসীয় কণাগুলির গড় গতিশক্তি গ্যাসীয় অণু বা পরমাণুসমূহের আয়নীকরণ বিভব-এর কাছাকাছি হচ্ছে ততক্ষণ) উত্তপ্ত করে প্লাজমা তৈরি করা যায়। অত্যুচ্চ তাপমাত্রায়(প্রায় ৫০০০০ কেলভিন বা তার উপরে) গ্যাসীয় কণাগুলির মাঝে সংঘর্ষের কারণে গ্যাসের ঝটিতি আয়নায়ণ(Cascading ionization) ঘটে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে, যেমন- প্রতিপ্রভ(Fluorescent) বাতিতে, প্লাজমাকণাগুলি নিরন্তর ধারকের দেয়ালের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ায় শীতলিকরণ এবং পুনর্মিলন(Recombination) ঘটে যার ফলে সামগ্রিক তাপমাত্রা বেশ নীচু থাকে। এসবক্ষেত্রে সাধারনতঃ আংশিক আয়নীকরণ ঘটে এবং বিপুল শক্তির জোগান(Input) দরকার হয়। তাপ-নিউক্লীয় বিক্রিয়কে প্লাজমাকণাসমূহকে তাড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেত্র'র মাধ্যমে ধারকের দেয়াল থেকে দূরে রাখা হয় যাতে প্লাজমা'র তাপমাত্রা অত্যুচ্চ থাকে।
তারা বা নক্ষত্র কি?
তারা হল প্লাজমা'র গোলক। পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের তারা হল সূর্য। রাতে পৃথিবী থেকে খালি চোখে বিভিন্ন উজ্জ্বলতার আরও অনেক তারা দেখা যায়। তাদের দূরত্ব খুবই বেশী। প্রাচীনকাল থেকেই উজ্জ্বল তারা গুলিকে বিভিন্ন Constellation এ ভাগ করা হয়।জ্যোতিরবিজ্ঞানীরা তারার তালিকা তৈরি করেছেন এবং তাদের আলাদা মহাজাগতিক পদ দিয়েছেন, যদিও বেশিরভাগ তারা আমদের দৃষ্টিসীমার বাইরে থাকে। এমনকি খুবই শক্তিশালী টেলিস্কোপের সাহায্যেও অনেক তারাকে দেখা যায়না।
তারা তার জীবনের একটি সময় পর্যন্ত থারমোনিউক্লিয়ার ফিউশন রিএকশন করে যার মাধ্যমে হাইড্রোজেন হিলিয়াম এ পরিণত হয়। এতে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তা যেমন তারার ভেতরে ভ্রমন করে তেমনি বাইরের মহাশূন্যেও ছড়িয়ে পড়ে। হিলিয়ামের চেয়ে ভারী প্রায় সকল মৌলিক পদার্থই স্টেলার নিউক্লিওসিনথেসিস প্রক্রিয়াতে তৈরি হয়। জীবনের শেষ সময়ে এতে কিছু ডিজেনারেট ম্যাটারও তৈরি হতে পারে। জ্যোতিরবিজ্ঞানীরা তারার উজ্জ্বলতা ও তা থেকে আসা আলোর বর্ণালী থেকে তারাটির ভর, বয়স, রাসায়নিক গঠন, গতি এবং অন্যান্য অনেক বিষয়ে ধারণা করতে পারেন। তারার ভাগ্য নির্ভর করে তার ভরের উপর। জীবনের বিভিন্ন সময় তাপমাত্রা ও ব্যাসার্ধ পরিবর্তন হয়, যা তারার ঘূর্ণন ও গতির উপর প্রভাব ফেলে।
একটি তারার জীবন শুরু হয় হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ও অন্যান্য অপেক্ষাকৃত ভারী পদার্থের তৈরি গ্যাসীয় নেবুলা'র গ্রাভিটেশনাল কলাপ্সের মাধ্যমে। যখন কেন্দ্রটি উপযুক্ত পরিমান ঘনত্ব পায় তখন তাতে স্থায়ীভাবে নিউক্লিয়ার ফিউশনের সাহাজ্যে হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়াম তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়। সেই সাথে শক্তি বিকিরন শুরু হয়। তারার ভেতরের বাকী অংশ রেডিয়েটিভ ও কনভেকশন প্রক্রিয়ায় কেন্দ্র থেকে তাপ বাইরের দিকে পরিবহন করে। তারার ভেতরের চাপ তাকে নিজের গ্র্যাভিটির কারনে কেন্দ্রে পড়ে যেতে দেয়না। কোন তারা যদি সূর্যের চেয়ে ০.৪ গুনের বেশী ভারী হয় তবে হাইড্রোজেন জ্বালানি শেষ হবার সাথে সাথে সেটি বাইরের দিকে প্রসারিত হতে থাকে। এক সময় এটি রেড জায়ান্ট এ পরিনত হয়। মাঝে মাঝে কেন্দ্রে হিলিয়ামের চেয়ে ভারী পদার্থের সৃষ্টি হয়। একসময় এটি বাইরের দিকে এতোটাই প্রসারিত হয় যে ভারী মৌলিক পদার্থে পুষ্ট বাইরের লেয়ারটি প্রচন্ড বিস্ফোরণ সৃষ্টি করে মহাশূন্যে ছড়িয়ে পড়ে। ছড়িয়ে পড়া এসব পদার্থ থেকেই নতুন তারার জন্ম হয়। আর বাদ থাকা কেন্দ্রটি পরিনত হয় সাদা বামন বা নিউট্রন স্টার, উপযুক্ত পরিমাণ ভারী হলে ব্ল্যাকহোলও তৈরি হতে পারে।
বাইনারী বা মাল্টি স্টার সিস্টেমে দুই বা তার বেশী তারা গ্র্যাভিটেশনালি আকর্ষিত হয়ে একটি আরেক টিকে কেন্দ্র করে স্থায়ী কক্ষপথে ঘুরতে থাকে। যখন এরকম একটি স্টার সিস্টেমের কক্ষপথ খুব কাছাকাছি হয়, তখন তাদের বিবর্তনও প্রভাবিত হয়। অসংখ্য তারা মিলে গ্র্যাভিটেশনালী আকর্ষিত হয়ে আরও বড় স্টার সিস্টেম তৈরি করতে পারে, এগুলোকে আমরা স্টার ক্লাস্টার, আরও বড় আকারের হলে গ্যালাক্সী বলি।
-Rahat Latif Tousif
(পেজের লেখা বা সেবা যদি ভালো লাগে অথবা কোনভাবে আপ্নারা উপকৃত হন, তাহলে ৫* রিভিউ দিয়ে মতামত জানান। এটা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। পেজের লেখাগুলো সবার আগে পেতে ফলোয়িং অপশনে গিয়ে সী ফার্স্ট সেট করুন। নিয়মিত লাইক না দিলে লেখা আ[পনার সামনে যাবেনা। কমেন্ট এ লেখা সম্পর্কে আপনার মতামত জানান। গুরত্বপূর্ণ লেখাগুলো শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন) Write Review here - https://www.facebook.com/pg/EngineersDiary16/reviews/?ref=page_internal join our Community group https://www.facebook.com/groups/CEESBD/ Science Study- https://www.facebook.com/groups/ScienceStudy.EngineersDiary/ Join for admission Query https://www.facebook.com/groups/EMV17/ visit our website- https://engineersdiarybd.blogspot.com/ )