এরজন্য অনেকগুলো ক্রাইটেরিয়া হতে পারে, আমি সংক্ষেপে ২/১ বলছি।
১। প্রথমত, সে কতটা এক্টিভ সেটা দেখা। এটা কিভাবে বুঝবো?
তার প্রোফাইলে গিয়ে বিগত কয়েক বছরের পাব্লিকেশন দেখব। প্রতি বছরে সে কতটা পাব্লিকেশন করছে সেখান থেকে খুব সহজেই বুঝা যাবে যে কতটা এক্টিভ।
২। গুগল স্কলারে প্রফেসরের সাইটেশন দেখেও তার সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়।
যার সাইটেশন যত ভালো তার ভালো হবার সম্ভবনাও তত বেশি, অফকোর্স। এটি দেখার/জানার জন্য কি করব? সিম্পলি তার নাম লিখে, গুগল স্কলার লিখে গুগল সার্চ করব। আবার রিসার্চগ্রেটেও তার প্রোফাইল দেখে তার সম্পর্কে আইডিয়া পাওয়া যেতে পারে।
৩। প্রফেসর/এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর? কারে সিলেক্ট করব ???????
আমি অবশ্যই এসিস্ট্যান্ট প্রফেসরকে প্রেফার করব। কেন???? কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা একজন ফুলটাইম প্রফেসরের চেয়ে বেশি এক্টিভ হয়। কারণ একজন ফুলটাইম প্রফেসর তার যতটা পাব্লিকেশন দরকার হয় ঠিক ততটাই করতে চায় যদি না সে বিজ্ঞানী টাইপের/কাজের প্রতি খুবই বেশি ডেডিকেটিভ হয়। (ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। অনেকেই হয়তো ভিন্ন মতপোষণ করতে পারে)
৪। প্রফেসরের আন্ডারে যেসব গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট আছে তাদেরকে ইমেইল করেও তার ব্যাপারে জানা যেতে পারে।
অনেক সময় হয়তো তাদের কাছে থেকে রিপ্লাই পাওয়াটা কঠিন হবে কিন্তু তাতে হতাশ হওয়া যাবেনা। এটা অনেকটাই বেশি দেখা যায় আমাদের দেশীয় ভাই-ব্রাদারদের ক্ষেত্রে। অনেকেই এদেশে আসার পর “মুই কি হনুরে” টাইপের হয়ে যায়। তখন এরকম নভিস কারো ইমেইলকে পাত্তা দিতে চায় না। তবে এই সংখ্যাটা খুবই কম। কপাল খুব বেশি খারাপ না হলে এরকম হবার কথা না। অন্যদিকে, অধিকাংশই খুবই ভালো। যারা অন্যদের সাহায্য করার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে। সো, “এখানেও লাক ম্যাটার্স” । (পুনঃ, এটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। অনেকেই হয়তো ভিন্ন মতপোষণ করতে পারে)
বিঃদ্রঃ উপরের মতামত গুলো একেবারেই ব্যক্তিগত। অনেকেই হয়তো ভিন্ন মতপোষণ করতে পারে।
Written by Parvez Hasan :